আমরা মানুষ পরিবর্তনশীল,পরিবর্তন আমাদের ধর্ম। পরিবর্তনের কারণেই আজকের এই পৃথিবী। পরিবর্তন দুই ধরনের। একটা পরিবর্তন আমাদের খুবই প্রয়োজন। আরেকটা বর্জনীয়।
এই পরিবর্তন দরকার যে একটা মেয়ে নাসায় কাজ করবে ,প্রয়োজনে চন্দ্রাভিযানে যাবে। আমরা সমাজের বিরুধীতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হব এদেরকে যদি চন্দ্রাভিযানে যেতে বাধা দেয় । তবে বিয়ের পরিবর্তে লিভ-টুগেদারকে মেনে নেয়া যায় না।আমার মত যাদের মা বাবা আছে আমরা একটা পরিচয়ে বড় হচ্ছি ,দিন শেষে বাবা-মা ডাকার মত দুই জন নিস্বার্থ মানুষ পাওয়া যায় ,যারা লিভ-টুগেদারের কারণে দুনিয়ায় এসেছে এরা তো নিস্পাপ তবে এদের অনেকের একসময় বাবা ডাকার মত কেউ একজনকে আর থাকে না। আধুনিকদের বাবা থাকবে না কেন ? এটা তো আধুনিকতায় উল্লেখ নেই। এরা মা পায় আটার বছর পর্যন্ত ,মাগার আমাদেরকে থাকতে হয় উনাদের মৃত্যুর আগ পর্যন্ত। আমরা মা-কে কিছু বলিনা বা বলতে পারিনা যখন আমদের ইচ্ছা হয় যে মায়ের মুখের উপর কিছু একটা বলে ফেলি কারণ মহামানব আমাদেরকে বিপদে ফেলে গেছেন ,হজরত মুহাম্মদ (স);(শান্তি বর্ষিত হউক ) ।একটা হাদিস আছে এ রকম যে বাবার চেয়ে মায়ের কদর তিন গুন বেশি। বাবার বেলায় আরো দারুন ব্যাপার ,বাবা যে সন্তানের উপর খুশি তার উপর মহান আল্লাহ তায়ালা খুশি। কে না চাই মহান আল্লাহকে খুশি রাখতে ? এ এক মহা পেচ। মেয়েদের দিকে লুলোপ দৃষ্টিতে নজর দেয়া যাবে না। এ এক ঝামেলা। যাইহোক মাবাবাকে করলাম সম্মান ,দিলাম না খারাপ নজর মেয়েটার দিকে ,করলাম না মদ্যপান,করলাম না মালিকের রেখে যাওয়া আমানত থেকে চুরি ,লুকিয়ে করলাম না চুগোলখুরী ,বাদ দিতে হচ্চে সব ধরনের মিথ্যাচার। আমি আগেই মেয়ে সমাজকে চন্দ্রাভিযানে পাটিয়ে দিয়েছি কারণ লেখাটা পরার পর পরই নারী মুক্তির ঝামেলায় আমাকেই পরতে হবে। আমি তো নগন্য ,সয়ং ইসলাম মেয়েদেরকে লেখাপড়া ,চাকরি-বাকরি করার বেলায় নিষেধ দেয় নি। ইসলাম তথা প্রত্যেকটা ধর্মই সবাইকে সৎ ও নিষ্ঠার কথা বলেছে সর্বপ্রথম। পরিবর্তনকে স্বাগত জানাই নিজ নিজ ধর্মীয় ,মানবীয় গুনাবলীর ভেতরে থেকে। ........
চলুন চন্দ্রাভিযানে যাই ,সিনেমা হলে নয়। আজকে সিনেমা হলে গেলে আধুনিক আমরা ,মেয়ে একটা সাথে থাকলে সেটা কথার বাইরে। আমরা যে আমাদের অসুখীর জন্য দায়ী তা আমরা টেরই পাচ্ছিনা। এক বিধাতায় বিশ্বাস রাতের অন্ধকারেও পহেলা বৈশাখ উদযাপনে নির্ভয়ে করতে সাহায্য করে। যার যার ধর্ম পালনে সক্রিয় হুন। ......................
একটা সুন্দর সময় সবার আশুক। ......................ধর্ম ও আধুনিকতা
এই পরিবর্তন দরকার যে একটা মেয়ে নাসায় কাজ করবে ,প্রয়োজনে চন্দ্রাভিযানে যাবে। আমরা সমাজের বিরুধীতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হব এদেরকে যদি চন্দ্রাভিযানে যেতে বাধা দেয় । তবে বিয়ের পরিবর্তে লিভ-টুগেদারকে মেনে নেয়া যায় না।আমার মত যাদের মা বাবা আছে আমরা একটা পরিচয়ে বড় হচ্ছি ,দিন শেষে বাবা-মা ডাকার মত দুই জন নিস্বার্থ মানুষ পাওয়া যায় ,যারা লিভ-টুগেদারের কারণে দুনিয়ায় এসেছে এরা তো নিস্পাপ তবে এদের অনেকের একসময় বাবা ডাকার মত কেউ একজনকে আর থাকে না। আধুনিকদের বাবা থাকবে না কেন ? এটা তো আধুনিকতায় উল্লেখ নেই। এরা মা পায় আটার বছর পর্যন্ত ,মাগার আমাদেরকে থাকতে হয় উনাদের মৃত্যুর আগ পর্যন্ত। আমরা মা-কে কিছু বলিনা বা বলতে পারিনা যখন আমদের ইচ্ছা হয় যে মায়ের মুখের উপর কিছু একটা বলে ফেলি কারণ মহামানব আমাদেরকে বিপদে ফেলে গেছেন ,হজরত মুহাম্মদ (স);(শান্তি বর্ষিত হউক ) ।একটা হাদিস আছে এ রকম যে বাবার চেয়ে মায়ের কদর তিন গুন বেশি। বাবার বেলায় আরো দারুন ব্যাপার ,বাবা যে সন্তানের উপর খুশি তার উপর মহান আল্লাহ তায়ালা খুশি। কে না চাই মহান আল্লাহকে খুশি রাখতে ? এ এক মহা পেচ। মেয়েদের দিকে লুলোপ দৃষ্টিতে নজর দেয়া যাবে না। এ এক ঝামেলা। যাইহোক মাবাবাকে করলাম সম্মান ,দিলাম না খারাপ নজর মেয়েটার দিকে ,করলাম না মদ্যপান,করলাম না মালিকের রেখে যাওয়া আমানত থেকে চুরি ,লুকিয়ে করলাম না চুগোলখুরী ,বাদ দিতে হচ্চে সব ধরনের মিথ্যাচার। আমি আগেই মেয়ে সমাজকে চন্দ্রাভিযানে পাটিয়ে দিয়েছি কারণ লেখাটা পরার পর পরই নারী মুক্তির ঝামেলায় আমাকেই পরতে হবে। আমি তো নগন্য ,সয়ং ইসলাম মেয়েদেরকে লেখাপড়া ,চাকরি-বাকরি করার বেলায় নিষেধ দেয় নি। ইসলাম তথা প্রত্যেকটা ধর্মই সবাইকে সৎ ও নিষ্ঠার কথা বলেছে সর্বপ্রথম। পরিবর্তনকে স্বাগত জানাই নিজ নিজ ধর্মীয় ,মানবীয় গুনাবলীর ভেতরে থেকে। ........
চলুন চন্দ্রাভিযানে যাই ,সিনেমা হলে নয়। আজকে সিনেমা হলে গেলে আধুনিক আমরা ,মেয়ে একটা সাথে থাকলে সেটা কথার বাইরে। আমরা যে আমাদের অসুখীর জন্য দায়ী তা আমরা টেরই পাচ্ছিনা। এক বিধাতায় বিশ্বাস রাতের অন্ধকারেও পহেলা বৈশাখ উদযাপনে নির্ভয়ে করতে সাহায্য করে। যার যার ধর্ম পালনে সক্রিয় হুন। ......................
একটা সুন্দর সময় সবার আশুক। ......................ধর্ম ও আধুনিকতা
No comments:
Post a Comment