অনেকগুলা অসুন্দর মুহূর্তের উপর দিয়ে সুন্দর মুহূর্তরা আসে বলে সুন্দর এত সুন্দর।
Friday, July 28, 2017
Thursday, July 27, 2017
আমার গ্রাডুয়েশন প্রোগ্রাম।
আলহামদুলিল্লাহ। আগামীকাল আমার গ্রাডুয়েশন প্রোগ্রাম।
আজকের দিনের জন্য আমি আম্মুর কাছে ঋণী। দেশে কোনো জায়গায় চান্স না পেয়ে আমি আমেরিকা চলে আসলাম। দুই দুটা এ প্লাসধারী কোনো জায়গায় চান্স পেলো না -সেটা একটা ক্রাইম এর মত। আমি আমাকে আমার হীনমন্যতা ও অন্যান্য সব ধরণের চাপ থেকে লুকিয়ে রাখতে চলে এলাম আমেরিকা। ভিসা পাওয়ার পর অবশ্য আমার চাপ ও কষ্ট কমতে থাকলো। আমি একটা বড় দেশে যাচ্ছি পড়াশুনার জন্য তা নিশ্চই অনেক আনন্দের। এখানে চলে আসলাম। এখানে আসার পর অনেকে বললো,আমেরিকা চলে আসছো আর পড়াশুনা লাগে ? আমি মনে মনে বলি ,আমি পড়াশুনা ছাড়া বাঁচবো না ঠিক মত। খুব ছোটবেলা থেকে আমার পরিবার আমার মাঝে ঢুকিয়ে দিয়েছে যে ,পড়তে হবে ,পড়াশুনাই জীবন। এখানে এসে একটা সেমিস্টার কোনো রকমে শেষ করলাম ওয়াশিংটনে। আমি সব কয়টা সাবজেক্টে কৃতিত্বের সাথে ফেল করলাম। কম্পিউটার সাইন্স এর ছাত্র একটা কম্পিউটার ছাড়া কেমনে ক্লাস করে পাশ করে? কলেজের কম্পিউটার ব্যবহার আর কত সময় ব্যবহার করা যায় ? কম্পিউটার কিনবো ? যে আমি এক কাপ কফি খেয়ে সারাদিন পার করেছি সে কিভাবে কম্পিউটার কিনবে ? চলে আসলাম প্রাণের শহর নিউ ইয়র্কে। কত কিছুই না দিলো এই শহরটা। প্রাণের শহর। আমি তো মনে করছি এখন এক্কেবারে ধুমাইয়া পড়াশুনা করবো। স্বপ্নগুলা আমাকে শান্তি দিচ্ছিলো না। একটা ক্লাসরুম আর একজন শিক্ষকহীনতায় ভুগতে ভুগতে আমি প্রায় নিষ্প্রাণ। পরে ওয়াসিংটনের ওই কলেজ বলে তারা টিসি দিতে পারবে না কারণ কোনো বিষয়ে আমি পাশ করি নাই। আর পাশ না করলে টিসি হয় না। নিউ ইয়র্কে বিভিন্ন কলেজে আমি যাই ভর্তি হওয়ার জন্য। কেও আমাকে নিতে চায় না। আমি নাকি আমার টিসি ওই কলেজ থেকে আনতেই হবে নতুবা হবে না। অনেক কলেজকে বললাম ,কোনো না কোনো আমাকে নেয়া যায় না? সবাই বলে না। এইভাবে না'তে আমি বাস করলাম এক বছর। জীবনের সবচেয়ে কঠিন বছর ছিল সালটা। আম্মুর মন খারাপ ,পরিবারের বাকি সবাইর মন খারাপ আমার এই ড্রপ আউট এ। আমার মন ও খারাপ ।
আম্মুর দর্শন হচ্ছে উনার ছেলেমেয়ে শিক্ষা ছাড়া কোটিপতি হলেও উনি খুশি না। আগে শিক্ষিত হও ,পড়াশুনা করো ,পরে যা মনে হয় করো এমন ভাব আম্মুর। শেষ পর্যন্ত অনেক কষ্টে গত ফেবরুয়ারিতে কলেজ শেষ করলাম। যেদিন কলেজের শেষ দিন শেষ করে আসলাম আমার মনে হচ্ছিলো ,মায়ের জন্য কিছু একটা করলাম। কালকে গ্রাডুয়েশন ,আম্মু ইতিমধ্যে বলে দিয়েছে যে ভালো ভালো আলোকচিত্র পাঠানোর জন্য। ছবিগুলা পাশের বাসার আন্টিদের দেখিয়ে বলবে ,এই যে আমার ছেলে।তারা প্রশংসা করবে উনার ছেলেকে নিয়ে -এতেই উনি খুশি। কালো ড্রেসটা অনেক যত্নে ঝুলিয়ে রেখেছি। কালকে পরবো। আনন্দের দিনটাকে কিছু স্থিরচিত্রে আটকে রাখবো নাতি নাতনিদের জন্য।কম পানির মাছ বেশি লাফায়। আমি ৩.০৯ পেয়ে লাফাচ্ছি। আগামী বছর আবারো পড়াশুনা চালিয়ে যাবো। আল্লাহ যেন তাওফিক দেন।
আজকের দিনের জন্য আমি আম্মুর কাছে ঋণী। দেশে কোনো জায়গায় চান্স না পেয়ে আমি আমেরিকা চলে আসলাম। দুই দুটা এ প্লাসধারী কোনো জায়গায় চান্স পেলো না -সেটা একটা ক্রাইম এর মত। আমি আমাকে আমার হীনমন্যতা ও অন্যান্য সব ধরণের চাপ থেকে লুকিয়ে রাখতে চলে এলাম আমেরিকা। ভিসা পাওয়ার পর অবশ্য আমার চাপ ও কষ্ট কমতে থাকলো। আমি একটা বড় দেশে যাচ্ছি পড়াশুনার জন্য তা নিশ্চই অনেক আনন্দের। এখানে চলে আসলাম। এখানে আসার পর অনেকে বললো,আমেরিকা চলে আসছো আর পড়াশুনা লাগে ? আমি মনে মনে বলি ,আমি পড়াশুনা ছাড়া বাঁচবো না ঠিক মত। খুব ছোটবেলা থেকে আমার পরিবার আমার মাঝে ঢুকিয়ে দিয়েছে যে ,পড়তে হবে ,পড়াশুনাই জীবন। এখানে এসে একটা সেমিস্টার কোনো রকমে শেষ করলাম ওয়াশিংটনে। আমি সব কয়টা সাবজেক্টে কৃতিত্বের সাথে ফেল করলাম। কম্পিউটার সাইন্স এর ছাত্র একটা কম্পিউটার ছাড়া কেমনে ক্লাস করে পাশ করে? কলেজের কম্পিউটার ব্যবহার আর কত সময় ব্যবহার করা যায় ? কম্পিউটার কিনবো ? যে আমি এক কাপ কফি খেয়ে সারাদিন পার করেছি সে কিভাবে কম্পিউটার কিনবে ? চলে আসলাম প্রাণের শহর নিউ ইয়র্কে। কত কিছুই না দিলো এই শহরটা। প্রাণের শহর। আমি তো মনে করছি এখন এক্কেবারে ধুমাইয়া পড়াশুনা করবো। স্বপ্নগুলা আমাকে শান্তি দিচ্ছিলো না। একটা ক্লাসরুম আর একজন শিক্ষকহীনতায় ভুগতে ভুগতে আমি প্রায় নিষ্প্রাণ। পরে ওয়াসিংটনের ওই কলেজ বলে তারা টিসি দিতে পারবে না কারণ কোনো বিষয়ে আমি পাশ করি নাই। আর পাশ না করলে টিসি হয় না। নিউ ইয়র্কে বিভিন্ন কলেজে আমি যাই ভর্তি হওয়ার জন্য। কেও আমাকে নিতে চায় না। আমি নাকি আমার টিসি ওই কলেজ থেকে আনতেই হবে নতুবা হবে না। অনেক কলেজকে বললাম ,কোনো না কোনো আমাকে নেয়া যায় না? সবাই বলে না। এইভাবে না'তে আমি বাস করলাম এক বছর। জীবনের সবচেয়ে কঠিন বছর ছিল সালটা। আম্মুর মন খারাপ ,পরিবারের বাকি সবাইর মন খারাপ আমার এই ড্রপ আউট এ। আমার মন ও খারাপ ।
আম্মুর দর্শন হচ্ছে উনার ছেলেমেয়ে শিক্ষা ছাড়া কোটিপতি হলেও উনি খুশি না। আগে শিক্ষিত হও ,পড়াশুনা করো ,পরে যা মনে হয় করো এমন ভাব আম্মুর। শেষ পর্যন্ত অনেক কষ্টে গত ফেবরুয়ারিতে কলেজ শেষ করলাম। যেদিন কলেজের শেষ দিন শেষ করে আসলাম আমার মনে হচ্ছিলো ,মায়ের জন্য কিছু একটা করলাম। কালকে গ্রাডুয়েশন ,আম্মু ইতিমধ্যে বলে দিয়েছে যে ভালো ভালো আলোকচিত্র পাঠানোর জন্য। ছবিগুলা পাশের বাসার আন্টিদের দেখিয়ে বলবে ,এই যে আমার ছেলে।তারা প্রশংসা করবে উনার ছেলেকে নিয়ে -এতেই উনি খুশি। কালো ড্রেসটা অনেক যত্নে ঝুলিয়ে রেখেছি। কালকে পরবো। আনন্দের দিনটাকে কিছু স্থিরচিত্রে আটকে রাখবো নাতি নাতনিদের জন্য।কম পানির মাছ বেশি লাফায়। আমি ৩.০৯ পেয়ে লাফাচ্ছি। আগামী বছর আবারো পড়াশুনা চালিয়ে যাবো। আল্লাহ যেন তাওফিক দেন।
Monday, July 24, 2017
তোমার আকাশের মেঘ।
তোমার আকাশের মেঘ।
হিজবুর রহমান জীবন
হিজবুর রহমান জীবন
আমায় ভাবিয়ে দেয়া তোমার মুহূর্তরা
আমার আমিত্বে নিজেকে দেখা
সে তোমারই প্রতিচ্ছবি।
আমি তো চাই তুমি তোমাতে মেতে থাকো
আমি তোমাকে দেখি
এবং সেটা দূর থেকেই।
আমি তো চাই তোমার স্বপ্নরা ডানা মেলুক।
উড়ুক আর তোমাকে ভাসিয়ে নিয়ে যাক
মেঘেদের দলে।
তুমি মেঘেদের সাথে দুষ্টমি করবে,খেলবে ,উড়বে ।
মেঘেদের সাথে তুমি এক আকাশ থেকে
অন্য আকাশে তুমি ঠিকই যাবে
কিন্ত আমি তোমার আকাশটা চাই।
তোমার আকাশে আমি মেঘ হবো।
মেয়ে, মেঘ হতে দিবা তো ?
আমি কিন্তু ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন তারার মাঝে
একটা চাঁদ হওয়ার আবদার করছি না ।
কেবল মেঘই তো। বলো না ,মেঘ হতে দিবা।
যাকে তুমি চাইলেই বর্ষণ করে জেড়ে
ফেলে দিতে পারো।
অবশ্য চাঁদ হওয়ার মত আমার সাহস ও
যোগ্যতা কোনোটাই নাই।
নতুবা হয়তো আমি আবদারে মেতে থাকতাম।
জিপিএ একটা নাম্বার মাত্র ..
জিপিএ একটা নাম্বার মাত্র। জিপিএ একটা ছেলে/মেয়ে তার ডেডিকেশন লেভেলটা দেখায়। আর জিপিএ পরবর্তী অনেক ধাপে কাজে আসে এই যা। তবে এইগুলিই সব না। কোনোভাবে এই জিপিএ একজন মানুষের সফলতা নির্ধারণ করে না। কোনোভাবেই না।
একটা প্রতিষ্টান ইট-পাথরের গড়া। এটার কোনো প্রাণ নেই । একটা প্রতিষ্টান হয়তো একটা সুন্দর পরিবেশ দিতে পারে বা দিতে ব্যার্থ হতে পারে এই যা। হ্যা ,প্রতিষ্টান সব না।আমি আবার বলছি ,প্রতিষ্টানই সব না। এরকম হলে নোবেলধারীরা সবাই হার্ভার্ড,অক্সফোর্ড,এমআইটি,কলম্বিয়া বা স্ট্যানফোর্ড থেকে বের হতো সব সময় । এমনটা কিন্ত হচ্ছে না। প্রতিষ্টানই সব হলে প্রতিবছর বিসিএস ক্যাডাররা সবাই ঢাবি,চবি,জাবি বা সাস্ট থেকে বের হতো। এমন যদি হতো তাহলে বাংলাদেশের সব বড় বড় ইঞ্জিনিয়াররা শুধু বুয়েটেরই হতো।
এইকথা গুলো কতবার যে আমার ভাইকে বলেছি তার সংখ্যা আমার জানা নেই। একজন মানুষ বড় হয় তার স্বপ্নে ,তার চিন্তায়। এটা শুধু পড়াশুনার ক্ষেত্রে নয় ,জীবনের প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। একজন মানুষ ব্রান্ডের কাপড় পড়লেই ভালো হয়ে যায় না। একজন মানুষ তত সময় সুন্দর হবে না যতক্ষণ সে ভিতর থেকে সুন্দর হচ্ছে না । যতক্ষণ আমাদের ভেতরটা স্বপ্নে,আনন্দে,মনুষত্বে ভরপুর হচ্ছে না ততক্ষন আমরা শুধু মাত্র জিপিএ,ভালো শিক্ষা প্রতিষ্টান বা ব্যাংকের অঢেল টাকা দিয়েও সফল হতে পারবো না। জীবনে ,জগতে ,জাতিতে জাতিতে ,সময়ে সময়ে যারা বা যিনি বড় হয়েছেন তারা সবাই আগে তাদের স্বপ্নে বড় হয়েছেন ।
কোনোভাবেই ভেঙে পড়লে হবে না। আনন্দকে আমি একটা সচল গাড়ির চাকার সাথে তুলনা করি। আর হতাশা বা নিরাশাকে একটা ফুটো চাকার সাথে। এখন আপনারাই বলেন ,ফুটো চাকা কতদূর যেতে পারে ? ইংরেজিতে একটা কথা আছে। আমেরিকানরা খুব করে ব্যবহার করে "It's not end of the world" । কোনো কিছুরই শেষ নাই। আমাকে তোমার স্বপ্নগুলো বলো ,আমি তোমাকে ভাই বা বন্ধু হিসাবে জড়িয়ে নিবো কারণ আমি জানি তুমি একদিন আমাকে ভাই বা বন্ধু হিসাবে গর্বিত করবে। "সংসার সাগরে দুঃখ তরঙ্গের খেলা ,আশা তার একমাত্র ভেলা" ব্যাখ্যাটা পরীক্ষায় লিখে ভালো মার্ক্স্ পেয়েছেন কিন্ত অন্তরে ধারণ করেন নাই। আশার ভেলায় ভাসুক প্রত্যেকটা জীবন ,জীবন সুন্দর হতে বাধ্য। জীবন অসহ্য রকমের সুন্দর। সৃষ্টিকর্তা আমাদেরকে ভালো রাখুক
একটা প্রতিষ্টান ইট-পাথরের গড়া। এটার কোনো প্রাণ নেই । একটা প্রতিষ্টান হয়তো একটা সুন্দর পরিবেশ দিতে পারে বা দিতে ব্যার্থ হতে পারে এই যা। হ্যা ,প্রতিষ্টান সব না।আমি আবার বলছি ,প্রতিষ্টানই সব না। এরকম হলে নোবেলধারীরা সবাই হার্ভার্ড,অক্সফোর্ড,এমআইটি,কলম্বিয়া বা স্ট্যানফোর্ড থেকে বের হতো সব সময় । এমনটা কিন্ত হচ্ছে না। প্রতিষ্টানই সব হলে প্রতিবছর বিসিএস ক্যাডাররা সবাই ঢাবি,চবি,জাবি বা সাস্ট থেকে বের হতো। এমন যদি হতো তাহলে বাংলাদেশের সব বড় বড় ইঞ্জিনিয়াররা শুধু বুয়েটেরই হতো।
এইকথা গুলো কতবার যে আমার ভাইকে বলেছি তার সংখ্যা আমার জানা নেই। একজন মানুষ বড় হয় তার স্বপ্নে ,তার চিন্তায়। এটা শুধু পড়াশুনার ক্ষেত্রে নয় ,জীবনের প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। একজন মানুষ ব্রান্ডের কাপড় পড়লেই ভালো হয়ে যায় না। একজন মানুষ তত সময় সুন্দর হবে না যতক্ষণ সে ভিতর থেকে সুন্দর হচ্ছে না । যতক্ষণ আমাদের ভেতরটা স্বপ্নে,আনন্দে,মনুষত্বে ভরপুর হচ্ছে না ততক্ষন আমরা শুধু মাত্র জিপিএ,ভালো শিক্ষা প্রতিষ্টান বা ব্যাংকের অঢেল টাকা দিয়েও সফল হতে পারবো না। জীবনে ,জগতে ,জাতিতে জাতিতে ,সময়ে সময়ে যারা বা যিনি বড় হয়েছেন তারা সবাই আগে তাদের স্বপ্নে বড় হয়েছেন ।
কোনোভাবেই ভেঙে পড়লে হবে না। আনন্দকে আমি একটা সচল গাড়ির চাকার সাথে তুলনা করি। আর হতাশা বা নিরাশাকে একটা ফুটো চাকার সাথে। এখন আপনারাই বলেন ,ফুটো চাকা কতদূর যেতে পারে ? ইংরেজিতে একটা কথা আছে। আমেরিকানরা খুব করে ব্যবহার করে "It's not end of the world" । কোনো কিছুরই শেষ নাই। আমাকে তোমার স্বপ্নগুলো বলো ,আমি তোমাকে ভাই বা বন্ধু হিসাবে জড়িয়ে নিবো কারণ আমি জানি তুমি একদিন আমাকে ভাই বা বন্ধু হিসাবে গর্বিত করবে। "সংসার সাগরে দুঃখ তরঙ্গের খেলা ,আশা তার একমাত্র ভেলা" ব্যাখ্যাটা পরীক্ষায় লিখে ভালো মার্ক্স্ পেয়েছেন কিন্ত অন্তরে ধারণ করেন নাই। আশার ভেলায় ভাসুক প্রত্যেকটা জীবন ,জীবন সুন্দর হতে বাধ্য। জীবন অসহ্য রকমের সুন্দর। সৃষ্টিকর্তা আমাদেরকে ভালো রাখুক
Monday, July 17, 2017
পরাজয় - হিজবুর রহমান জীবন
পরাজয়
হিজবুর রহমান জীবন
একটা কথা বলি,খুকী ?
হ্যা বলো।
আমাকে তুমি পরাজিত করতে পারবে না ?
পরাজিত ? তুমি না পরাজয় শব্দটি পছন্দ করোনা।
করি না তো ,তবে আমি যে পরাজয়ের কথা বলছি
সে পরাজয় সবাই পায় , ওই পরাজিত অনেকে হয় না।
ও ... আমি কি পারবো তোমাকে পরাজিত করতে ?
তোমাকেই পারতে হবে,খুকী।
আমি আজ হারতে চাই খুব করে।
আমি আজ ডুবতে চাই।
আমি তোমাকে হারালে তুমি খুশি তো ?
হ্যা ,অনেক খুশি।
তবে বলে দাও কিসে তোমাকে হারাবো ?
ভালোবাসাবাসিতে ,মায়ায় আর স্পর্শে।
হিজবুর রহমান জীবন
একটা কথা বলি,খুকী ?
হ্যা বলো।
আমাকে তুমি পরাজিত করতে পারবে না ?
পরাজিত ? তুমি না পরাজয় শব্দটি পছন্দ করোনা।
করি না তো ,তবে আমি যে পরাজয়ের কথা বলছি
সে পরাজয় সবাই পায় , ওই পরাজিত অনেকে হয় না।
ও ... আমি কি পারবো তোমাকে পরাজিত করতে ?
তোমাকেই পারতে হবে,খুকী।
আমি আজ হারতে চাই খুব করে।
আমি আজ ডুবতে চাই।
আমি তোমাকে হারালে তুমি খুশি তো ?
হ্যা ,অনেক খুশি।
তবে বলে দাও কিসে তোমাকে হারাবো ?
ভালোবাসাবাসিতে ,মায়ায় আর স্পর্শে।
Friday, July 14, 2017
খুব ভালো করার দরকার নেই।
খুব ভালো করার দরকার নেই। খুব ভালো করতে হবে বলে অনেকে শুরুই করতে পারে না। আবার খুব ভালো করতে গিয়ে অনেকে শেষ ও করতে পারে না। শেষ করতে হবে এই মানষিকতা হচ্ছে ভিত্তি। ভিত্তি ছাড়া কিসের উপর দাঁড়াবেন ? ভালো বা খারাপ করা হচ্ছে যোগ্যতা। যে শুরু করলো না বা যে ভালো করতে গিয়ে শেষ করতে পারলো না তার ক্ষেত্রে কি ভালো বা খারাপের প্রশ্ন আসতে পারে ? খুব ভালো করার দরকার নেই। শেষ করতে হবে এই চিন্তা নিয়ে যে কোনো কিছুর দিকে এগিয়ে যেতে হবে।
Wednesday, July 12, 2017
কল্পনায় খুকী - হিজবুর রহমান জীবন।
কল্পনায় খুকী
হিজবুর রহমান জীবন।
আচ্ছা খুকী ,আমি যে কবি নই
তার জন্য তুমি কি অখুশী ?
না,মোটেও না।
কেন এই জিজ্ঞাসা ?
না এমনি করলাম।
না তুমি বলো কেন এমন জিজ্ঞাসা ?
না ,এই যে তুমি নির্মলেন্দু , জয় গোস্বামী আর জীবনান্দে ভাসো ,
আমার কিন্ত, আমার কিন্ত খানিকটা ..
হ্যা , তোমার খানিকটা কী ?
বাদ দাও , তুমি কবিতা পড়ো।
না তুমি বলে যাও , আমি কবিতা পরে পড়বো।
না , আমি কবিত্ব হীনতায় ভুগি ,আমার হিংসে হয়।
আমার মনে হয় - আমি যদি নির্মলেন্দু হতাম।
তবে আমিই তোমার কবিতা হতাম।
এই যে তুমি ঠোট বন্ধ করে হাসো ,
আমি সেই হাসি হতাম।
ও সেই কথা ,আহারে বেচারা .....
তুমি কবি হলে বরং খারাপই হতো।
সেটা কেন হবে খুকী ?
তুমি কবি হলে তোমার কবিতায় আরো অনেকে ডুব দিতো ।
তোমার কবিতা আরো অনেককে হাসাতো।
আর তুমি এত বোকাসোকা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে না ,
তুমি আমার হাসির কারণ না হতে পেরে প্রশ্নে জর্জরিত হতে না।
এখন আমি কবিতায় তোমাকে নিয়ে ডুব দেই ,
তোমাকে নিয়ে হাটি ,তোমাতেই মেতে থাকি।
আচ্ছা খুকী নির্মলেন্দুর বা জয় গোস্বামীর নতুন কোনো কবিতার বই বের হয়েছে ?
কেন ?
আমি : নিয়ে আসতাম।
হিজবুর রহমান জীবন।
আচ্ছা খুকী ,আমি যে কবি নই
তার জন্য তুমি কি অখুশী ?
না,মোটেও না।
কেন এই জিজ্ঞাসা ?
না এমনি করলাম।
না তুমি বলো কেন এমন জিজ্ঞাসা ?
না ,এই যে তুমি নির্মলেন্দু , জয় গোস্বামী আর জীবনান্দে ভাসো ,
আমার কিন্ত, আমার কিন্ত খানিকটা ..
হ্যা , তোমার খানিকটা কী ?
বাদ দাও , তুমি কবিতা পড়ো।
না তুমি বলে যাও , আমি কবিতা পরে পড়বো।
না , আমি কবিত্ব হীনতায় ভুগি ,আমার হিংসে হয়।
আমার মনে হয় - আমি যদি নির্মলেন্দু হতাম।
তবে আমিই তোমার কবিতা হতাম।
এই যে তুমি ঠোট বন্ধ করে হাসো ,
আমি সেই হাসি হতাম।
ও সেই কথা ,আহারে বেচারা .....
তুমি কবি হলে বরং খারাপই হতো।
সেটা কেন হবে খুকী ?
তুমি কবি হলে তোমার কবিতায় আরো অনেকে ডুব দিতো ।
তোমার কবিতা আরো অনেককে হাসাতো।
আর তুমি এত বোকাসোকা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে না ,
তুমি আমার হাসির কারণ না হতে পেরে প্রশ্নে জর্জরিত হতে না।
এখন আমি কবিতায় তোমাকে নিয়ে ডুব দেই ,
তোমাকে নিয়ে হাটি ,তোমাতেই মেতে থাকি।
আচ্ছা খুকী নির্মলেন্দুর বা জয় গোস্বামীর নতুন কোনো কবিতার বই বের হয়েছে ?
কেন ?
আমি : নিয়ে আসতাম।
Subscribe to:
Posts (Atom)