আমি আমরা ও ইংরেজী
আমি প্রথম ইংরেজী বানান ও উচ্চারণ করে পড়তে পারি যখন ক্লাস ফাইভ এ পড়ি। আমার আম্মু মহাখুশি। এ যেন উনার কাছে অধরা ধরা দিয়েছে। যখন ক্লাস সিক্স এ নীল কান্ত বৈদ্য স্যার আমাকে অনেক আদর করতেন ইংরেজী উচ্চারণ করে পড়তে পারার জন্য। নীল কান্ত বৈদ্য মন্ট স্যার নামে অধিক পরিচিত। ক্লাস সেভেন এ প্রথম বারের মত নিজে নিজে বানিয়ে প্যারাগ্রাফ লিখলাম। দশ মার্ক্স্ ছিল। আমি পেয়েছিলাম ৬.৫ আউট অফ টেন। অনেক ইন্সপায়ার্ড হয়েছিলাম। মনে হতে থাকলো নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর কাঁসা টাইপ কিছু করে ফেলেছি । ক্লাস এইটে সুলতান স্যার নামে অসম্ভব সৃজনশীল একজন স্যার পেয়েছিলাম ভাগ্যাগুনে। স্যার বলতেন উনি মুখস্থ মার্কা ছাত্র পছন্দ করেন না। অনেকে এ কথায় আহত হলেও আমি অনেক খুশি হই।আমার একই কথা যা করবো একদম ভেতর থেকে আসবে আর নিজের সৃষ্টির মাঝে তো একটা আত্মতৃপ্তি আছে। এইভাবে আমি বাংলা ও বানিয়ে লিখি। বাকি সাবজেক্টগুলো বানিয়ে লেখার কিছু না থাকলেও চেষ্টা করতাম একদম যাতে মুখস্থ না হয়। SSC এবং HSC উভয় পরীক্ষায় ইংরেজীতে A পেলাম। আমি মনে মনে ব্যাতিত।গুনে গুনে মাত্র একুশ দিন প্রাকটিস করে ৫.৫ পেলাম IELTS এ। তখন আমার মনের কষ্টটা কমলো SSC এবং HSC তে A+ না পাওয়ার। মনে হলো শিখে আসছিলাম বিধায় কম দিনে একটা রেজাল্ট করা গেলো। আমেরিকায় আসতে ৫ পয়েন্ট লাগে । আমার ৫.৫ আছে। আমি মোটের উপর অনেক খুশি ছিলাম ইংরেজীকে নিয়ে। যখন আমেরিকায় আসলাম প্রবলেম টা বাধলো। মিশিগান আমি আমার মামাতো ভাই এর সাথে ইংরেজীতে কথা বলতেছি। সে বলে উঠলো "Your English is good,but accent is not american,it's indian strong accent."
সিয়াটলে গেলাম। কলেজে গেলাম। ক্লাসে কি পড়ায় অর্ধেক বুঝি না। এরকম করে কোনোভাবে এক সেমিস্টার করে নিউ ইয়র্ক। এখানে এসে কাজে ডুকলাম। এখানেও কাস্টমার এর বেশির ভাগ কথা বুঝি না। আমি যে কথা বলতে পারতাম না এমন কিন্তু না। আমি বললে ওরা বুজতো না। যাইহোক পরে বুজতে পারলাম অনেক কিছু করা লাগবে। Youtube এ কমপক্ষে ৫-৭ হাজার ভিডিও দেখছি "How to talk like a native speaker"
এখনো দেখি। দেখার শেষ নাই। শেখার ও। আপনারা যারা আসবেন উচ্চ শিক্ষার জন্য তারা যেন Phonetics,Pronunciation and vocabulary শিখে আসেন। Internet এ যুগে আমরা পিছিয়ে থাকবনা। সবার জীবন উন্নত হোক।
আমি প্রথম ইংরেজী বানান ও উচ্চারণ করে পড়তে পারি যখন ক্লাস ফাইভ এ পড়ি। আমার আম্মু মহাখুশি। এ যেন উনার কাছে অধরা ধরা দিয়েছে। যখন ক্লাস সিক্স এ নীল কান্ত বৈদ্য স্যার আমাকে অনেক আদর করতেন ইংরেজী উচ্চারণ করে পড়তে পারার জন্য। নীল কান্ত বৈদ্য মন্ট স্যার নামে অধিক পরিচিত। ক্লাস সেভেন এ প্রথম বারের মত নিজে নিজে বানিয়ে প্যারাগ্রাফ লিখলাম। দশ মার্ক্স্ ছিল। আমি পেয়েছিলাম ৬.৫ আউট অফ টেন। অনেক ইন্সপায়ার্ড হয়েছিলাম। মনে হতে থাকলো নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর কাঁসা টাইপ কিছু করে ফেলেছি । ক্লাস এইটে সুলতান স্যার নামে অসম্ভব সৃজনশীল একজন স্যার পেয়েছিলাম ভাগ্যাগুনে। স্যার বলতেন উনি মুখস্থ মার্কা ছাত্র পছন্দ করেন না। অনেকে এ কথায় আহত হলেও আমি অনেক খুশি হই।আমার একই কথা যা করবো একদম ভেতর থেকে আসবে আর নিজের সৃষ্টির মাঝে তো একটা আত্মতৃপ্তি আছে। এইভাবে আমি বাংলা ও বানিয়ে লিখি। বাকি সাবজেক্টগুলো বানিয়ে লেখার কিছু না থাকলেও চেষ্টা করতাম একদম যাতে মুখস্থ না হয়। SSC এবং HSC উভয় পরীক্ষায় ইংরেজীতে A পেলাম। আমি মনে মনে ব্যাতিত।গুনে গুনে মাত্র একুশ দিন প্রাকটিস করে ৫.৫ পেলাম IELTS এ। তখন আমার মনের কষ্টটা কমলো SSC এবং HSC তে A+ না পাওয়ার। মনে হলো শিখে আসছিলাম বিধায় কম দিনে একটা রেজাল্ট করা গেলো। আমেরিকায় আসতে ৫ পয়েন্ট লাগে । আমার ৫.৫ আছে। আমি মোটের উপর অনেক খুশি ছিলাম ইংরেজীকে নিয়ে। যখন আমেরিকায় আসলাম প্রবলেম টা বাধলো। মিশিগান আমি আমার মামাতো ভাই এর সাথে ইংরেজীতে কথা বলতেছি। সে বলে উঠলো "Your English is good,but accent is not american,it's indian strong accent."
সিয়াটলে গেলাম। কলেজে গেলাম। ক্লাসে কি পড়ায় অর্ধেক বুঝি না। এরকম করে কোনোভাবে এক সেমিস্টার করে নিউ ইয়র্ক। এখানে এসে কাজে ডুকলাম। এখানেও কাস্টমার এর বেশির ভাগ কথা বুঝি না। আমি যে কথা বলতে পারতাম না এমন কিন্তু না। আমি বললে ওরা বুজতো না। যাইহোক পরে বুজতে পারলাম অনেক কিছু করা লাগবে। Youtube এ কমপক্ষে ৫-৭ হাজার ভিডিও দেখছি "How to talk like a native speaker"
এখনো দেখি। দেখার শেষ নাই। শেখার ও। আপনারা যারা আসবেন উচ্চ শিক্ষার জন্য তারা যেন Phonetics,Pronunciation and vocabulary শিখে আসেন। Internet এ যুগে আমরা পিছিয়ে থাকবনা। সবার জীবন উন্নত হোক।
No comments:
Post a Comment