Friday, December 23, 2016

হিসেব...........

বছর শেষে অনেক হিসেবে মেলানোর আছে। ১২ মাসের এই ৩৬৫ দিনকে  যদি বাজেট হিসেবে ধরি তবে এই বাজেটের কতটুকু কোন খাতে আমরা ব্যবহার করেছি সেটার একটা হিসেব। একজন মানুষের আত্মিক,ব্যাবহারিক,অর্থনৈতিক ,পারিবারিক ,জ্ঞানগতসহ অনেক খাত আছে।আপনারা যারা সময়ের সঠিক ব্যবহার করেছেন  তারা বছর শেষে অনেকটা সফল আর আমরা যারা করিনি তাদেরও সামনে সময় আছে। আমরা ভুল করি আর ভুল থেকে শিখি।  সময় পৃথিবীর শ্রেষ্টতম সম্পদ।সময়ের সঠিক ব্যবহারের ফলে পৃথিবীর সব মনীষীদের জন্ম হয়েছে আবার সময়ের অপব্যাবহার বা অপচয় মানুষকে দিয়েছে গ্লানি আর অসহায়ত্ব। "সময় গেলে সাধন হবে না " ,লালনের কথায়। আমি তো বছর শেষের কথা বলছি ,জগৎবিখ্যাতরা তো প্রতিদিনকার বাজেট করে।আহা ! এদের মত যদি হতাম। এরা ও আমাদের মতো সাধারণ ছিলেন। সময় তাদেরকে আজকে বিশাল করে দিয়েছে। না ,আসলে সময়কে তারা হাতিয়ার হিসেবে ব্যাবহার করেছে। যাইহোক ,আমরা যারা সময়কে ব্যবহার করিনি তারা এই পুরোনো আর নতুন সন্ধিক্ষণে পণ করলাম দিন বদলে ফেলবো সময়ে সময়ে। 

Monday, December 5, 2016

কংগ্রেটস আপনি মানুষ

আপনার সম্পদ যা যা আছে :

আপনার মাকে আপনি অনেক ভালোবাসেন ?
হ্যা
আপনি দুনিয়ার তাবৎ মাদেরকে সম্মান করেন
অতএব আপনি সম্মান করতে জানেন (সম্পদ ১)  ।

আপনি আজকে রাস্তার মোড়ের পড়ে থাকা মানুষটাকে ১ টাকা দিছেন শুধু মাত্র খারাপ লাগছে বিধায়?
হ্যা
আপনার খারাপ লাগা নামক সম্পদ ও আছে (সম্পদ ২) ।

কালকে যে মিথ্যা কথা বলছেন তার জন্য ঘুম লাগছে না আজকে ?
হ্যা
আপনি মিথ্যা কথা বলতে পারবেন না ,আপনি সত্য কথা বলেন,আপনি সত্যবাদী  (সম্পদ ৩) ।


আপনার মেয়েবন্ধ চিট করছে অথচ তার প্রাইভেট পিক গুগল করেন নি?
হ্যা
আপনি অন্যের সম্মান রক্ষা করতে বদ্ধ পরিকর  (সম্পদ ৪ ) ।

আপনি বিশ্ববিদ্যায়লয় থেকে মাস্টার্স করছেন অথচ ডিগ্রি পাস শিক্ষককের সামনে মাথা নিচু করে কথা বলেন?
হ্যা
আপনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং অতীত ভূলেন না ,আপনি কৃতজ্ঞ (সম্পদ ৫) ।

এই সব গুলো সম্পদ আছে এর মানে আপনার মনুষত্ব নামক আরেকটা সম্পদে ধনী।

কংগ্রেটস আপনি মানুষ। ...........




Saturday, December 3, 2016

পাবলিক স্পিকিং :

মানুষের সামনে কথা বলার নামই  হচ্ছে পাবলিক স্পিকিং। এই কথা বলতে আমার আপনার যা সমস্যা। মানুষের সামনে কথা বলতে গেলে যা মনে হয়  সেটা হচ্ছে মানুষ কী ভাবছে আমাকে নিয়ে। এই ভয় চলে যায় তবে কথা বলতে হবে। কথা বলার ভয় কথা বলে তাড়াতে হবে।

নবম-দশম ক্লাসের ছাত্রছাত্রীরা একটা স্কুলের সর্বোচ্চ লেভেলের ছাত্রছাত্রী।  এরা স্কুলের সভা-সমিতি অথবা ২১শে  ফেব্রুয়ারী ,২৬শে  মার্চ এবং ১৬ই ডিসেম্বরের অনুষ্টানগুলোতে বক্তব্য দেয়। এমনকি ক্লাস সিক্স,সেভেন এ যারা পড়ে তারাও স্পিচ দেয়। আমি তো পারিনা। আমি ভাবতে লাগলাম কেন আমি পারিনা বক্তব্য দিতে? আমার থেকে ছোট ক্লাসের এরাও তো শত শত ছাত্রছাত্রীর সামনে কথা বলছে তবে আমি নই কেন।  স্কুল জীবনে কথা বলতে পারিনাই। ভয় আমার জয় করা হয়নি।

এসএসসি তে এ প্লাস পাওয়ার পর অনেক জায়গায় যেতে হলো। সংবর্ধনা দিলো। এক জায়গায় আমার নাম দিয়ে বসছে যে আমি স্টেজে গিয়ে কিছু একটা বলবো। আসমান ভেঙে মাথায় পড়লো অবস্থা। আমি ? কেমনে ? আমি ব্যাক্তি মানুষ নারভাস হতে পারি তাই বলে এ প্লাসকে তো আর ছোট করতে পারিনা। এ প্লাস আমাকে অনেক সাহায্য করলো স্টেজে গিয়ে কথা বলতে। আমি ঘামে ডুবে যাচ্ছি,কথা মুখে আসে না ,হাতপা কাঁপে - এইগুলার মধ্যে দিয়ে জীবনের প্রথম পাবলিক স্পিচ দিলাম।


কলেজে উঠে ,ওরিয়েন্টেশন এ স্পিচ দিবে এই রকম একটা ছেলে ও একটা মেয়ে দরকার। কোনো কিছু না ভেবেই বলে উঠলাম আমি স্পিচ দেব। আমি আর গীতাঞ্জলি নামের একটা মেয়ে স্পিচ দিলাম প্রায় এক হাজার মানুষের সামনে।


শাহখাকী মাদ্রাসা (জুড়ীর একটা স্থানীয় মাদ্রাসা ) শিক্ষকতা করলাম ছয় মাস শুধু মাত্র আরো পাবলিক হওয়ার জন্য।


ওয়াসিংটন এ ,সিয়াটেল কলেজে নিজের দেশের হিস্ট্রি নিয়ে কথা বলতে হবে। নিজের দেশের হিস্ট্রি কে না চায় মানুষকে  জানাতে । ১৫ মিনিট কথা বলতে গিয়ে ওই প্রথম দিনের স্পীচের মতো লাগলো। কারণ এই স্পিচতা ছিল ইংলিশ এ।


নিউ ইয়র্কে এসে ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন এ কাজ। তাও আবার কাস্টমার সার্ভিস। কথা বলার কাজ। এক বড় ভাই কাজটা পাইয়ে দিলেন ,চির কৃতজ্ঞ উনার কাছে।

ASA  কলেজে এখন পর্যন্ত যে চার পাঁচটা স্পিচ দিয়েই দিলাম।  ভয় আর কাজ করে না।

ভয় আমার করবে না এখন মিলিয়ন মানুষের সামনে বাংলা ও ইংলিশ এ স্পিচ দিতে।


স্বপ্ন আমার স্পিকার হবো।





Saturday, November 19, 2016

আম্মুর সাথে চুক্তি হতো রাত দশটা হবে আর আমার পড়া শেষ হবে। চুক্তিবদ্ধ হয়ে পড়তে বসতাম। তিনি আমার সাথের হওয়া চুক্তিকে খুবই সম্মান করতেন। দশটার আগে আগে হরলিক্স অথবা দুধ নিয়ে আসতেন আর হেনতেন বলতেন । আমি মনে করতাম আম্মু এত  কষ্ট করে খাবার নিয়ে আসলেন আবার পাশের চেয়ারেও বসে আছেন এখন কেমন করে আমি আম্মুকে পাশে রেখে উঠে যাই। তিনি ১২ টা পর্যন্ত বসে থাকতেন আর আমিও। বাড়তি ২ ঘণ্টা আমার SSC,HSC সহ বাকি অনেক কিছুই পরিবর্তন করে দিয়েছে।দেশেই পড়ানোর ইচ্ছে ছিল আম্মুর। দেশ আমাকে ধারণ করলো না।  প্রথমবারের মত আম্মু একটু কষ্ট পেলেন যখন বললাম আমি আমেরিকা চলে যেতে চাই। আমেরিকা এসে নানা কারণে পড়াশুনা বন্ধ হয়ে গেলো। আম্মুর সাথে কথাই বলা যেত না। ছেলে যদি  কোটিপতিও হয়  তবুও তিনি হ্যাপি হতে পারবেন না। ছেলেটা শিক্ষিত হতে হবে তবেই না তিনি হ্যাপি। অনেক কষ্টে আবার কলেজে ভর্তি হয়ে এখন লাস্ট সেমেস্টার এ। হুহ। প্রথম বই পাবলিশ করবো। আম্মুকে বললাম।বই লিখার দরকার নাই বলে উঠলেন।  আমি বললাম আম্মু বইটা মানুষের জীবনের পরিবর্তনের জন্য। আম্মু আবার পরিবর্তন করতে ও দেখতে পছন্দ করেন। বলে দিলেন পাবলিশ করো তাহলে। করলাম। এইবার ২য় বইটা আসবে ইনশা আল্লাহ। এরকম করে আম্মু আমার বোন ও ভাইয়ের জীবনেও এক বিশাল আশীর্বাদ।

আপনার মা ও আপনার জন্য আশীর্বাদ। মাকে সম্মান করুন। সম্মান করুন মময় শব্দগুলোকেও এই যেমন মেয়ে,মহিলা,মায়া,মমতা,মানবতা ,মহানুভবতা আর মানুষকে।



Saturday, November 12, 2016

বিল গেটস দুইটাই বুজতেন।

IMB (International Business Machines) পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ও সর্বপ্রথম কম্পিউটার কোম্পানি যারা বিল গেটসকে জিজ্ঞেস করছিলো তিনি অপারেটিং সিস্টেম  বানাতে পারবেন কিনা। ২৪ বছর বয়সী বিল পারেন না বলেন নি। আসলেই তিনি পারতেন না। তখন মাইক্রোসফট কয়েকজনকে নিয়ে শুরু করেছেন মাত্র। প্রোগ্রাম বানাতেন তবে অপারেটিং সিস্টেম না। IMB কে বলে আসলেন পারবো এবং এই যে বলছিলেন পারবো এইটাই আজকের ইতিহাস। না পেরেও পারবো বলার কারণ হলো যা পারবেন না সেটা পারতে হবে। খুঁজে দেখতে হবে কেমন করে পারা যায়।  পরে বিল অপারেটিং সিস্টেম কিনে নেন  আরেকজন প্রোগ্রামিং পাগলের কাছ থেকে। তিনি গ্যারি কিন্ডেল যিনি কিনা আজকের বিল গেটস হতে পারতেন। পারেন নি কারণ তিনি প্রোগ্রাম বুঝতেন তবে ব্যবসা নয়। বিল গেটস দুইটাই বুজতেন। 

Monday, October 17, 2016

আমরা ও স্কিল বা দক্ষতা :

আমরা ও স্কিল বা দক্ষতা :
আমাদের সবার চলার পথে অনেক সংগ্রাম করতে হয়। সংগ্রামটা উঁচু পর্যায়ে চলে আসে যখন আমাদের নির্দিষ্ট স্কিল বা দক্ষতা থাকে না। আবার অনেকেরই অনেক উঁচু মানের স্কিল আছে তবে  তারা সেটা বুঝে না।তারা বুঝে না যে তাদের এই দক্ষতাগুলোকে অনেক কাজে লাগানো যেতে পারে। এই যেমন আপনি দশ জন মানুষের সামনে দাঁড়িয়ে সুন্দর করে কিছু একটা বলতে পারেন সেটা ও একটা স্কিল। সেটা কোন কাজে আসতে পারে ? এই যেমন আপনি শিক্ষকতা করতে পারেন অথবা মার্কেটিং-এর  কাজ করতে পারেন (অবশ্য আপনাকে প্রাতিষ্টানিক শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে ) । আপনি গণিত খুব ভালো পারেন অথবা ইংরেজি অথবা অন্য কোনো কিছু। এই গুলার ভিডিও বানান ,ইউটুবে আপ করেন। শ্রম দিলে মাসে কয়েক হাজার টাকা কোনো ব্যাপারই না।আর স্টুডেন্ট তো পড়াতে পারেন। মাসে ১০-১৫ হাজার টাকা ইনকাম করে এরকম কয়েকটা বন্ধু আমার আছে।  আচ্ছা এখন আসা যাক যাদের কোনো স্পিসিফিক দক্ষতা নেই অথচ কয়েকটা ডিগ্রির মালিক হয়ে গেছেন তাদের কাছে। আপনি আজকাল কী পাবেন না ইউটুব ও গুগলে ? কী পাবেন না সেটা বলেন ? আপনি ভূগোলের বা ইতিহাসের  ছাত্র হয়েও বড় একজন প্রোগ্রামারসহ অন্য যেকোন কিছু  হতে পারবেন শুধু মাত্র ইন্টারনেটের সাহায্যে (অবশ্য  অ্যাডভান্স লেভেলের জন্য কিছু প্রাতিষ্টানিক শিক্ষার ও দরকার আছে ) । আমার অনেক ভাই-বন্ধু মিডলইস্ট এ থাকে যাদের অনেকের  স্কিল বলতে কিছু নেই।  এরা হাবিজাবি কিছু কাজ করে আর মাস শেষে পায় ২০-২৫ হাজার টাকা যা আমাদের দেশের ফুচকার মামার ইনকাম থেকে ও অনেক কম। এরা জীবনের সিংহভাগ সময় ভাই-বন্ধু ও পরিবার ছেড়ে দূরে কাটিয়ে দেয়। আর যারা কিছু দেশ থেকে শিখে গেছে তাদের ইনকাম সবারই ৫০ হাজার থেকে শুরু করে আরো বেশি। কথা হচ্ছে নির্দিষ্ট স্কিলের পেছনে কাজ করেন। একটা তাবিজ যেমন বছরের পর বছর পানিতে ভিজিয়ে সেই পানি পান করা যায় ঠিক তেমনি একটা স্কিলকে কেন্দ্র করে আপনি ও চলতে পারবেন। 

Saturday, September 24, 2016

উচ্চাকাঙ্খা

উচ্চাকাঙ্খা বা উঁচুতে যাওয়ার ইচ্ছে এমন একটা অনুভূতি যা আমাদেরকে সজীব রাখে ।এম্বিশন (ambition) আমাদেরকে চলতে সাহায্য করে। স্বপ্ন,ইচ্ছে,আকাঙ্খা ,নিজেকে একটা জায়গায় দেখা -এই সবগুলোই এম্বিশনের একেকটা নিয়ামক।
যাদেরকে দেখে আমরা মাঝে মাঝে চমকে যাই আর মনের অজান্তে বলি এটা কেমন করে সম্ভব। এই বিশাল বিশাল মানুষগুলো সব পথ পেরিয়ে উঁচুতে পৌঁছেছে এম্বিশন নামক গেট দিয়ে। আর সব সফলতা অর্জন করেছে এম্বিশন নামক সাগরে সাঁতার কেটে। সব সম্ভবের মূল হচ্ছে এম্বিশন বা গভীরভাবে ইচ্ছে করা। জগতে যারা শুধু মেধাবী তারা বড় হয় না , তারাই বড় হয় যারা মেধার সাথে স্বপ্ন মেশায় ।স্বপ্নবাজ বা উচ্চাকাংখীরা কম মেধাবী হলে ও বড় হয়ে যায় এবং তারা আমাদের আশেপাশেই। স্বপ্ন দেখেন,বড় হন আর দেশ ও জাতিকে গর্বিত করুন।

Friday, September 16, 2016

বিনয় ও আমরা
মানুষ তার জীবদ্বশায় অনেক গুণ নিয়ে বাঁচে। বিনয়ের মত আরেকটা গুণ মানুষ পায় না ,পাবেও না। বিনয় মানুষকে উচ্চাসীন করে। বিনয়ীরা খুব কম বিপদে পড়ে। বিনয়ীদের আমি অবাক হয়ে দেখি আর এদের কাছ থেকে শিখি। দেশ ও জাতিতে জাতিতে এমন অনেক আছেন যাদের অবস্থা দিন আনে দিন খাওয়া টাইপ তারপর ও দেখবেন তাদের এক ফুটা সম্মানের কমতি নেই। এদের মানবীয় গুণাবলী আকাশচুম্বী। আর সব গুণাবলীর কেন্দ্রবিন্দু বিনয়। আমি বিনয়ীদের আশপাশে থাকি-এরা এদের বিনয়ী ভাব দিয়ে বুঝিয়ে দেয় মানবজীবন একটা মহাসমুদ্র আর মানুষ একটা জাহাজ  ন্যায়। জাহাজ যেমন বরফবিহীন পানিতে সহজে চলে টিক তেমনি মানুষ রূঢ়তা,অহংকার ,ক্ষটিনতা ছাড়া  মিশে যায় আলোতে,সহজে-সরলে  । জীবন অসহ্য রকমের সুন্দর ,খুঁজে নিতে হয়। 

Tuesday, September 13, 2016

কুরবানী -ছেড়ে দাও তোমার ক্ষুদ্র ভালোবাসাকে মহৎ স্বার্থের জন্য

মহান আল্লাহ কুরবানীর মাধ্যমে কী শিক্ষা দিলেন বা আমরা কুরবানীকে কোন দৃষ্টিকোন থেকে দেখছি।
কুরবানী -ছেড়ে দাও তোমার ক্ষুদ্র ভালোবাসাকে মহৎ স্বার্থের জন্য।যদি আপনি একজন ভালো মানুষ হতে চান তাহলে আপনাকে অনেকগুলি কুরবানী দিতে হবে। সেগুলি কী কী ?
মিথ্যা কথা,অন্যের ক্ষতি করা,পরশ্রীকাতরা,হিংসা - এগুলোসহ আরো যা  আছে যেগুলো সমাজ ও মানুষের জন্য কল্যানকর নয় ঐগুলা ও কুরবানী দিতে হবে। পড়াশুনায় ভালো রেজাল্ট,বড় কোম্পানিতে চাকরি ,ব্যাবসায় সফলতা এইগুলার জন্য উপস্থিত অনেক আনন্দকে কুরবানী দিতে হবে। জীবনকে সুন্দর করতে চলার পথে কুরবানী দিয়ে চলতে হবে। বাঁচুন উৎসবে,বাঁচুন আনন্দে। 

Thursday, September 8, 2016

দক্ষতা :
ধরে নেই বিল গেটসের কোম্পানি মাইক্রোসফট আর নেই। ধরে নেই তার জমানো পাহাড় সমান টাকা আর নেই। তাহলে কি বিল গেটস পথে বসে যাবে ? উত্তর,ভুলেও না। কেন না ? যে গড়তে জানে সে শিব ও গড়তে পারে,বাদর ও গড়তে পারে।সব চলে গেলেও বিল গেটসের স্কিল ও কি চলে যাবে ?তার গড়ার যে দক্ষতা গড়ে উঠেছে তা কি নিঃশেষ হয়ে যাবে ?বিল গেটসের বিলিওনাইরী হওয়ার পেছনে কি আছে ? স্কিল বা দক্ষতা। মার্ক জুকারবার্গ ৮-১০ বছরে প্রায় ৪০ বিলিয়ন ডলারের মালিক হওয়ার পেছনে ও কিন্তু তার স্কিল কাজ করছে। জায়েদ করিম একজন বাংলাদেশী বংশোভুদ। জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইউটিউবের ফাউন্ডার। ইউটিউবকে গুগুলের কাছে বিক্রি করেছেন অনেক আগেই। বিক্রির সময় কি উনার দক্ষতা ও বিক্রি করে দিয়েছেন ? মনে হয় না।  হাতে কলমে কিছু শিখে রাখুন। জীবনে অনেক কাজে আসবে। হাতে কলমে শিক্ষা এখন এই শতকের একমাত্র সম্পদ। "আমাদের সমৃদ্ধ একটা মানব সম্পদ আছে যার বেশির ভাগ তরুণ " ,জাফর ইকবাল স্যার। চলুন নিজে বড় হই,দেশকে ও বড় করি। 

Saturday, September 3, 2016

জীবনটাই মুরিময়।

আমি হতাশ হয় যখন ভার্সিটি পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা হতাশায় ভুগে কারণ এরা আশা জাগাবে,এরা অন্যকে পাল্টাবে,এরাই উচ্ছসিত থাকবে নিত্য নতুন জিনিসকে নিয়ে।  নিজেকে নিয়ে এই হতাশাগুলো তাদেরকে যেমন নিচের দিকে নিয়ে যায় তেমনি আসপাশের মানুষদের ও হতাশ করে। নিজে না হাসলে অন্যকে হাঁসানো যায় না। নিজে আনন্দে না ভাসলে অন্যকে ভাসাবে কি করে? গত কালকে বাংলাদেশের এক বিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীর মুখে হতাশা শুনে আমিও হতাশ। দেশে নাকি জব নাই। সবই বেকার। কেউ কি কখনো শুনেছেন বা দেখেছেন যে একজন মানুষ পড়াশুনা শেষ করেছে আর বেকার থেকেছে বছরের পর বছর। না ,কেউ বেকার থাকেনা দীর্ঘ সময়ের জন্য।যাইহোক , ৯-৫ ওয়ার্ক ছাড়া আর কিছু হতাশাগুলো বুঝে না।এদের চোখের সামনে ফুচকার মামা মাসে ৩৫-৪০ হাজার টাকা উপার্জন। এরা তা দেখবে না ,এরা বিদেশ এসে রেস্তুরায় প্লেট ধৌত করতে রাজী,এরা ঘুষ দিয়ে চাকরিতে ডুকবে আর এই ঘুষের টাকা বের করবে গাধার মত বছর দুয়েক খেটে।এরা দেশের জন্য বোঝা। চোখের সামনে কিছু লোক মুরি খায় আর কিছু লোক মুরি বিক্রি করে। জীবনটাই মুরিময়। 

Friday, September 2, 2016

আমরা সবাই সুখী হতে চাই। সুখ কি অধরা ? সুখ আমাদের আসে পাশেই। আমাদের মাঝ থেকে সন্তুষ্টি জিনিসটা প্রায় উঠেই গেছে। এই যে আজকে সকালের নতুন সূর্যটা দেখলাম তার কোনো মূল্য নেই,দিনের শুরু হতেই না হতে মায়ের সোনা মুখটা যে দেখলাম তার ও মূল্য নেই,দশ টাকার একটা নোটের জন্য কোটি টাকার জগড়া করে যে প্রাণের ভাইবোনগুলো এই গুলার ও মূল্য নেই।  মূল্য শুধু কী পাইনাই আর কী পেলাম এর মাঝে। পাওয়ার মাঝে সুখ থাকতে পারে না ,যেটা থাকে সেটা ক্ষনিকের আনন্দ। সুখ উপলব্ধির মাঝে,সুখ দেয়ার মাঝে। জগতে যারা দিতে জানে,তাদের ক্ষয় নেই। অন্ধকারে আলো বিলিয়ে চাঁদ কখনো শেষ হয়ে যায় না ,মা মায়া বিলিয়ে শেষ হয় যান  না বরং মা থেকে মমতাময়ী,মায়াবতী,মহান,মহিয়সী এই শব্দগুলার উৎপত্তি হয়েছে বলে মনে হচ্ছে ।দেয়া শিখতে হবে,দেয়ার চর্চা করতে হবে। কিছুই নেই দেয়ার এই কথা মিথ্যা। অন্যের সামনে প্রাণ খুলে হাসা মানে অনেক কিছু দেয়া,সুন্দর আচরণ করাটা ও দেয়া। প্রতিটা মুহূর্ত আনন্দে কাটুক,একসময় যাতে নিজেকে বলতে পারি কত আনন্দেই না ছিলাম,কত উদযাপনেই না ছিলাম। জীবন সুন্দর।বেচেঁ থাকার আনন্দে বাঁচি।  

Tuesday, August 30, 2016

কালকে একজন টেক্সট করে বললেন এত কিছু থাকতে আপনি মোটিভেশন কে বেঁচে নিলেন কেন ?
এ উত্তর আগেই দিয়ে দিয়েছি -মানুষকে অনুপ্রাণিত করতে খুব ভালোবাসি। 
আরেকজন টেক্সট করছেন এই বিষয়টি উনার কাছে বোরিং টাইপের। আমি উত্তর দিলাম ধন্যবাদ আপনার ফিডব্যাকের জন্য। 
আসল কথায় আসি। আমার প্রথম বইটি ও মোটিভেশনাল ছিল যেখানে আমি তিনজন তরুনের জীবনের গল্পের মধ্যে দিয়ে লক্ষ্য হাজারো তরুণদেরকে একটা বার্তা দেয়ার চেষ্টা করেছি।দ্বিতীয় বইটিতে ও অনেক বার্তা আছে যা আমাদেরকে উৎসাহিত করে। খুব আনন্দের সাথে একটা জিনিস আবিষ্কার করলাম যে আমিই প্রথম যে কিনা মোটিভেশন কে কেন্দ্রবিন্দু করে বই লিখার চেষ্টা করছে,ভিডিও ও বানানোর চেষ্টায় লিপ্ত।সেটা কিভাবে বের করলাম ? আমি মোটিভেশনাল রাইটার ও স্পিকার হবো আর সেটা বই না পড়েই ? না সেটা হয়না। আমাকে  আগে জানতে হবে অনেক। তো নিজের দেশের বইগুলো সার্চ করতে গিয়ে দেখি এই লাইনের বই নাই। যে কয়জনের বই পেয়েছি তারা মিক্সড রাইটার,একছত্র মোটিভেশনাল রাইটার না।ইউটুবে ও ইন্ডিভিজুয়েল ভিডিও নেই ,আছে গ্রূপ ভিডিও যেখানে সফল লোকদের আনা হয় আর তারা  তাদের জীবনকাহিনী বলে যান। দুঃখ জনক হলেও সত্য আমি একমাত্র যে কিনা নিজে সফল না হয়েই সফলতা নিয়ে কথা বলতে চাচ্ছে বা বলছে ।  যাইহোক,আব্দুল্লাহ আবু সায়েদ স্যারের বইগুলোতে ইনস্পিরেশন আছে। উনার বই পড়ি। আজকেই তিনটা বই অনলাইন থেকে এসেছে। বিদেশে বসে বাংলা বই কিনা তো নয় যেন সোনা কেনা। তবুও কিনি। যে একছত্র ভাবে মোটিভেশন কে নিয়ে চিন্তা করছে সে আমি। আপনারা সব সাক্ষী। সাক্ষী ইন্টারনেট,সাক্ষী অতীত। 

Monday, August 29, 2016

আপনারা যারা ইউ টিউব ব্যবহার করেন তারা যদি ইউটিউব এ গিয়ে সার্চ করেন -"How to find out passion Bangladeshi speaker " লিখলে আমি সবার উপরে চলে আসবো।Bangladeshi speaker লিখতে ভুলবেন না। পেশাগত ভাবে আমি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের দিকে ধাবমান কিন্তু এর পাশাপাশি মানুষের সাথে মিশতে বা কথা বলতে আমি খুবই ভালোবাসি।বিশেষ করে মানুষকে উৎসাহ দেয়া আমি প্রচন্ড রকম ভালোবাসি। উৎসাহ উদ্দীপনা মানুষের জীবন পাল্টায়। আমার চোখের সামনে কেউ ভালোর দিকে যাচ্ছে বা ভালোতে নিজেকে মিশিয়ে দিচ্ছে সেটার চেয়ে আরো সুন্দর দৃশ্য আমি খুঁজে পাই না।  আনাড়ীভাবে ভিডিওগুলো বানানু। ভিডিও গুলা যেহেতু প্রফেশনালি করতেছি না সে জন্য এত ভালো হচ্ছে বলে মনে হয় না।তবে কিছু দিনের মধ্যে সুন্দর কনটেন্ট নিয়ে ভিডিওকে আরো বেশি ভালো ভাবে তৈরী করার চেষ্টা করবো ইনশা আল্লাহ।  যেকোনো ভাবে একটা শুরু দরকার বিধায় শুরু করা । শুরু ছাড়া শেষ হয় কেমনে ?সাবস্ক্রাইব করলে আমি খুবই খুশি হই। আপনারা যারা এখানে আছেন সবাই আমার শুভাকাংখী। যদি 

Sunday, August 28, 2016

আমাদের প্যাশন বা ভালো লাগা :
আমাদের বেশির ভাগই নিজের পছন্দানুযায়ী বিষয়ে পড়তে পারি না। কেউ কেউ ভাগ্যানুযায়ী পেলেও পরবর্তীতে পছন্দের জব পাই না। পছন্দ অনুযায়ী মেয়ে না পাইলে আমরা তাকে ভালোবাসতে পারি না (নিকট সত্য ),পছন্দের খাবার না পেলে সেই খাবার গলা দিয়ে নামে না,পছন্দের পোশাক না পরলে বেড়াতে যাই না। নিজের মত মানুষ না পেলে আমরা বন্ধুত্ব ও করি না। কথা হচ্ছে পছন্দের হতে হবে সব কিছুই তবেই না আমরা হ্যাপি। এখন কথা হচ্চে পছন্দ অনুযায়ী আমরা সব করি কিন্ত ভালো না লাগা না সত্ত্বেও আমরা অপছন্দের বিষয়ে নামিদামী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে হয় বা হবে। সেটা কেন ? পড়া চলাকালীন সময়ে ভাব দেখানুর জন্য। ভাব দেখিয়ে সারাটা জীবন পার করা যাবে না। অপছন্দের জব করার মাঝে অবশ্য একটা চাপা কান্না লুকিয়ে থাকে। সেটা কী ? জবের টাকা দিয়ে চলতে হয় আমাদেরকে। তবে আমার প্রশ্ন হচ্ছে আমাদের বেঁচে থাকার জন্য শুধু মাত্র জব করতে হবে কেন ? অনার্স মাস্টার্স করে মুদির দোকানদার হলে খুব ক্ষতি হয়ে যাবে ? একজন মুদির দোকানদারের মাসিক ইনকাম একজন সাধারণ ব্যাংকারের চেয়েও বেশি। আর উপরি হিসেবে সে স্বাধীন জীবনযাপন করে। বড় ডিগ্রি,বড় জব এ সম্মান নিহিত না,সম্মান আমাদের মানুষ সত্তায়। যার যত মানবীয় গুণাবলী উন্নত সে তত উন্নত। জগতের সব বড় বড় মানুষেরা তাদের ভালো লাগার কাজ করেছেন। মজার বিষয় তারা এই কাজ গুলোকে খেলার ছলে করেছিলেন আর ওই কাজগুলোই তাদেরকে দিয়েছে অভাবনীয় সফলতা,কুড়িয়েছে আকাশচুম্বী পরিচিতি। আমাদের মুস্তাফিজ মাইলের পর মাইল উনার ইমিডিয়েট বড় ভাইয়ের কল্যাণে দূর দূরান্তে গিয়ে ম্যাচ খেলেছেন। উনি আজ সফলতায় টইটুম্বর। কৃষকের কাছে যিনি দেবতা তুল্য তিনি এক সময়ের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভুগলের ছাত্র শায়িখ সিরাজ । আধুনিক কম্পিউটার (ম্যাক) কে যিনি উঁচু স্থানে নিয়ে গেছেন সেই স্টিভ জবসের ও কম্পিউটারের প্রতি গভীর আসক্তি ছিল। প্রোগ্রামিং জগতে যিনি আজ একছত্র রাজত্ব করছেন সেই মার্ক জুকারবার্গ ও স্কুল জীবন থেকে গেম বানাতেন ,সফটওয়্যার নিয়ে খেলা করতেন। এই রকম লক্ষ হাজারো উদাহরণ আছে। ভালো লাগার কাজ করুন,হাসিখুশি থাকুন। জীবনে আনন্দ ছাড়া কী আর আছে। ............

Thursday, August 25, 2016

বই পড়া ও আমরা
ন্যাচার ভার্সেস নার্চার নামে একটা পুরোনো বিরোধ (কন্ট্রোভার্সি ) আছে যার দুইটা অংশ আর  প্রত্যেকটা অংশই  সুন্দর সুন্দর যুক্তি বহন করে। একজন মানুষের বেড়ে উটা ন্যাচার বা বংশগতির  উপর নির্ভর করে নাকি নার্চার বা কিভাবে বেড়ে তুলা হয় সেটার উপর নির্ভর করে -এ  নিয়ে বিতর্ক । একজন মানুষের অনেক কিছুই তার ডিএনএ এ বহন করে এই যেমন বাবা-মা সুন্দর হলে তাদের ছেলেমেয়েরা সুন্দর হবে ,এরা জ্ঞানী হলে তাদের ছেলেমেয়েরা ও জ্ঞানের একটা ভাগ পায় বা জ্ঞানের একটা প্রভাব পড়ে। এই বিরোধের আমি কোন অংশের ? আমি নার্চার বা বেড়ে উটার ধরণ ও পরিবেশের পক্ষে। যাইহোক আরো ডিটেল এ যাই। আমি বাংলাদেশ-আমেরিকার পার্থক্যগুলো নিয়ে আলোচনা বা সমালোচনা করতে খুবই বিরক্ত অনুভব করি। প্রত্যেকটা সন্তানের কাছে তার মা যেমন অদ্বিতীয় ঠিক তেমনি যে দেশের আলো বাতাসে যে বেড়ে উঠেছে সে দেশ তার কাছে অতুলনীয় এবং অদ্বিতীয়। তবুও কিছু কিছু ব্যাপার আছে যা আমার তুলনা করতে দোষের কিছু বলে মনে হয় না। এই যেমন বই পড়া। এখানে রেলওয়ে স্টেশন বা বাস স্টেশনে গেলেই একটা জিনিস এত সুন্দর লাগে যা আপনাকে ওই সুন্দরের দিকে টানতে থাকে। আর সেটা হলো  বই পড়া মানুষ ও মানুষের আশপাশ। আমিও একদিন মনে করলাম ট্রাই করে দেখি কেমন লাগে। বই পড়তে তো ভালোই  লাগে কিন্তু সবচেয়ে মজার বিষয় আবিষ্কার করলাম যা সেটা হচ্ছে  সময়টা কেটে যায় দ্রুত। এক ঘন্টা ট্রেনে বসে কলেজ যেতে কি বিরক্তই না হতাম আমি। সিলেট থেকে ঢাকা যেতে প্রায় ৬-৮ ঘন্টা লাগে।এই সময়ে ভালো একটা বই শেষ করা যাবে। সিলেট-চিটাগং কত দূর সেটা যারা যান তারাই বের করে নিবেন।  আপনি ও ট্রাই করতে পারেন। আমাদের দেশে লোকজন হাসবে কিন্তু অন্যের হাসির জন্য নিজের ভালোমন্দ তো আর বিসর্জন দেয়া যায় না। বিলগেটস ছোটবেলা লুকিয়ে লুকিয়ে বই পড়তেন কারণ ঐসময় বই পড়া মেয়েদের কাজ ছিল। উনি মেয়েদের কাজ করতেছেন সেটা গোপন রাখতেন কিন্তু পড়া বন্ধ করেন নি। যাইহোক এত কিছু বলার মাধ্যমে আমাদের উপর যে নার্চারের প্রভাব কতটুকু সেটা কতখানি তুলে ধরতে পারছি জানি না কিন্তু এরকম কিছু একটা বলার চেষ্টা করছি। একটা ইতিবাচক পরিবেশ গড়ে তুলুন দেখবেন  জীবন ও জগৎ সুন্দর হয়ে যাবে। শরীরের খাবার দেশ ও জাতিতে জাতিতে ভিন্ন কিন্ত আত্মার খাবার অভিন্ন।আর সেটা বই।বইয়ের পোকা হয়ে যাও। চু মন্তর চু চু। ...........

Saturday, August 20, 2016

আমি আমরা ও ইংরেজী

আমি আমরা ও ইংরেজী
আমি প্রথম ইংরেজী বানান ও উচ্চারণ করে পড়তে পারি যখন ক্লাস ফাইভ এ পড়ি। আমার আম্মু মহাখুশি। এ যেন উনার কাছে অধরা ধরা দিয়েছে। যখন ক্লাস সিক্স এ নীল কান্ত বৈদ্য স্যার আমাকে অনেক আদর করতেন  ইংরেজী উচ্চারণ করে পড়তে পারার জন্য। নীল কান্ত বৈদ্য মন্ট স্যার নামে  অধিক পরিচিত। ক্লাস সেভেন এ প্রথম বারের মত নিজে নিজে বানিয়ে প্যারাগ্রাফ লিখলাম। দশ মার্ক্স্ ছিল। আমি পেয়েছিলাম ৬.৫ আউট অফ টেন। অনেক ইন্সপায়ার্ড হয়েছিলাম। মনে হতে থাকলো নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর কাঁসা টাইপ কিছু করে ফেলেছি । ক্লাস এইটে সুলতান স্যার নামে অসম্ভব সৃজনশীল একজন স্যার পেয়েছিলাম ভাগ্যাগুনে। স্যার বলতেন উনি মুখস্থ মার্কা ছাত্র পছন্দ করেন না। অনেকে এ কথায় আহত হলেও আমি অনেক খুশি হই।আমার একই কথা যা করবো একদম ভেতর থেকে আসবে আর  নিজের সৃষ্টির মাঝে তো একটা আত্মতৃপ্তি আছে। এইভাবে আমি বাংলা ও বানিয়ে লিখি। বাকি সাবজেক্টগুলো বানিয়ে লেখার কিছু না থাকলেও চেষ্টা করতাম একদম যাতে মুখস্থ না হয়। SSC এবং  HSC উভয় পরীক্ষায়  ইংরেজীতে A পেলাম। আমি মনে মনে ব্যাতিত।গুনে গুনে মাত্র একুশ দিন প্রাকটিস করে ৫.৫ পেলাম IELTS এ। তখন আমার মনের কষ্টটা কমলো SSC এবং  HSC তে A+ না পাওয়ার। মনে হলো শিখে আসছিলাম বিধায় কম দিনে একটা রেজাল্ট করা গেলো। আমেরিকায় আসতে ৫ পয়েন্ট লাগে । আমার ৫.৫ আছে। আমি মোটের উপর অনেক খুশি ছিলাম ইংরেজীকে নিয়ে। যখন আমেরিকায় আসলাম প্রবলেম টা বাধলো। মিশিগান আমি আমার মামাতো ভাই এর সাথে ইংরেজীতে কথা বলতেছি। সে বলে উঠলো "Your English is good,but accent is not american,it's indian strong accent."
সিয়াটলে গেলাম। কলেজে গেলাম। ক্লাসে কি পড়ায় অর্ধেক বুঝি না। এরকম করে কোনোভাবে এক সেমিস্টার করে নিউ ইয়র্ক। এখানে এসে কাজে ডুকলাম।  এখানেও কাস্টমার এর বেশির ভাগ কথা বুঝি না। আমি যে কথা বলতে পারতাম না এমন কিন্তু না। আমি বললে ওরা বুজতো না। যাইহোক পরে বুজতে পারলাম অনেক কিছু করা লাগবে। Youtube এ কমপক্ষে ৫-৭ হাজার ভিডিও দেখছি "How to talk like a native speaker"
এখনো দেখি। দেখার শেষ নাই। শেখার ও।  আপনারা যারা আসবেন উচ্চ শিক্ষার জন্য তারা যেন Phonetics,Pronunciation and vocabulary শিখে আসেন। Internet এ যুগে আমরা পিছিয়ে থাকবনা। সবার জীবন উন্নত হোক। 

Thursday, August 18, 2016

জীবনজুড়ে আনন্দরা বাস করুক



এ প্লাস প্রাপ্তদের বলি জীবনের শুরু এইটা। প্রত্যেক সফলতার পর এইটাই ভাববে যে এইটা শেষ না। আর তোমরা যারা ভাবছো যে বড় ধরণের অসফল হয়ে আছো তাদেরকে অনেক কিছু শুনানোর আছে। যাইহোক ,কোনো বড় ধরণের পরীক্ষার ফল বের হলে আমার আনন্দের চেয়ে দুঃশ্চিন্তা বেশি হয়। এ প্লাস এর অত্যাচারে অতিষ্ট কোমলমতিরা । এ প্লাস না পেলে,পাবলিক ভার্সিটিতে চান্স না পেলে এরা বুঝি শেষ হয়ে গেল। সফল হতে হলে যে এ প্লাস পেতে হয়,পাবলিক ভার্সিটিতে চান্স পেতে হয় তা আর কেউ বিশ্বাস করুক আর না করুক অন্তত আমি মানি না। আমার দেখা অনেকেই প্রথম ব্রেঞ্চের হওয়া সত্ত্বেও সফলতার "স " ও দেখে নাই। আবার যে ছেলেটা ছিল পেছনের সারির ছিল  তার সফলতার গল্প সে শুনায় আজ । এরকম অনেকের সাথে পরিচয় আছে বৈকি। ভাবতে অবাক লাগে এই সেদিন আমি এ প্লাসের পেছনে দৌড়জাপ দিয়েছি। দেখতে দেখতে পাঁচ-পাঁচটা বছর চলে গেলো। এর মধ্যে অনেক মিথ্য বা ভূল ধারনা ঝরে পড়েছে।  আমি যারা এ প্লাস পেয়েছে তাদেরকে ছোট করছি বলে আবার মনে করবেন না। আমি তাদেরকে ছোট করতে চাই তাদেরকে যারা মানুষকে স্বপ্ন দেখায় না। যারা জীবনকে কয়েকটা বড় বড় পেপারের সমষ্টি ভাবে। আমার একটা দুর্বলতা কাজ কজে যারা সংগ্রাম করে বেঁচে থাকে কারণ এদের বেশির ভাগ একদিন অনেক বড় হয় -এদের মধ্যে এ প্লাসধারী সংগ্রামী হতে পারে আবার যে ২.৫ পেয়ে যে পাশ করেছে অথবা আরো বড় ধরণের বিপর্যস্তধারী হতে পারে। সংগ্রামী হতে হতে হবে। এবং এটাই সফলতার বদ্ধমূল। একজন মানুষ কত বড় হবে সেটা নির্ভর করে সে কত বড় স্বপ্ন দেখে তার উপর। আরো সুন্দর করে বলতে গেলে স্যার আব্দুল্লাহ আবু সাইয়ীদের "মানুষ তার স্বপ্নের সমান " কথাটা বলতে হয়। অসম্ভব সুন্দর কথা বলেছেন স্যার। স্যার যদি জানতেন এই কথাটা আমার কত প্রিয়। স্যার জানেন না এই একটা সুন্দর কথা কত জীবনের উন্নতির কারণ। ইতিহাস ও তাই বলে যারা স্বপ্নবাজ তারাই ইতিহাস জুড়ে। জীবন অসহ্য রকমের সুন্দর। এখানে বড় হওয়ার অনেক পথ আছে। এই পথগুলো শুধুমাত্র উৎসাহদিদের জন্য।জীবনজুড়ে আনন্দরা বাস করুক। .......

Sunday, August 7, 2016

বন্ধুরা



স্কুল :
একবার আমাদের মুনিম ফিক ফিক করে হাসতেছে আর ছোট ছোট ইটের টুকরা দিয়ে খেলা করছিলো।তখন আমরা সিক্স অথবা সেভেন এ পড়ি। সাইফুজ্জামান,ওহী,সায়েম,রুবেল সহ আরো অনেকে ছিল। খেলার ছলে কেমন করে যেন এক দোকানদারের শোকেসের আয়নাটা ভেঙে ফেললো। সে বুঝে নাই এমন কান্ড সে করবে। আয়নার ভাঙার পর সে কী মুখ। আহারে বেচারা। আমরা কি করলাম ,আমরা বিশাল এক সিদ্ধান্তে উপনীত হলাম এই বলে যে আমরা সবাই এই ভাঙা আয়নার ভার বহন করবো। পরবর্তীতে আয়নার কাহিনী কী ছিল তা ভূলে গেছি।

অষ্টম শ্রেণীতে এক বিশাল সংগ্রামী বৃদ্ধ লোক ভর্তি হলো। সে আমাদের সিরাজুচ্চা।বয়স আমাদের চেয়ে বেশি হলেও মহিলা টাইপ হওয়ায় পিচ্চিই লাগে।

রুবেল মিয়া থেকে আহমেদ রেজা হওয়ার জন্য সর্বপ্রথম যে প্রতিবাদ গড়ে তুলেন উনি আমাদের জাবেদ ওহী।
ওহী অসম্ভব মেধাবী আর বিনয়ী। ৪২০ দের  সর্দার ও সে। মুনলিট নাইট প্যারাগ্রাফ জিজ্ঞেস করলে উনি এখনো মুখস্ত বলতে পারবেন বলে বিশ্বাস করি।

রিপা,মিতালি,যীশু,অপু,ইমা - এরা ভুলে গেছে আজ।

সায়ীম তো আমাদের স্টাইল আইকন,বিশেষ করে আমার।

সাইফুজ্জামান ওরফে শিপলুচ্চার লেভেল এ আমরা কেউ ই যেতে পারবো না। উনার সব কাজ কারবার চল্লিশউর্ধের মানুষের সাথে।
কলেজ :
কলেজে গিয়ে পেলাম উজ্জ্বল ওরফে ভেরি কুল গাই। শাপলায় পরোটা খেতাম আর তার সব ব্যার্থ  প্রেমের গল্প শুনতাম। মেয়ে পটানো সে আজও শিখছে কিনা জানিনা।

পিনঙ্কুকে পেয়ে বুজলাম উহারা অন্য জাতের। তার সাথে তার বাড়ির পেছনে ঘুরাঘুরি করা।  মাসির হাতের হরেক রকম মিষ্টি-পিটা  খাওয়া ,তার সাথে তার বাড়িতে এক সাথে থাকা,রাত বারোটায় কলেজে গিয়ে পুস্প দেয়া শহীদ মিনারেসহ আরো কত কিছু।

আরাফাত এন্ড সাইদুর এই জুটি দেখে মনে হইলো এরা কোন জাতের। পিঙ্কু না হয় অন্য জাতের। সাইদুর পড়ুয়া আর আরাফাত বাস্তববাদী। আরাফাত অবশ্য চরমপন্থী কিনা জানিনা।

ফাহমিদা,রুমা,রুবা,নাজু,এনি এরা ভূলে গেছে আমাদেরকে।

আমেরিকা :
রিফাত ওরফে মাখন মিয়া। মাখন আমরা নাম দিয়েছি উনার মেধার জন্য। অসম্ভব মেধাবী।উনি ফেসবুকে মেয়েদের প্রোফাইল ঘুরে বেড়ান। এখনো একটাও জুটাতে পারেননি। লাগলে বলবা রিফাত।

জাবেদ ওরফে নোয়াখালীর পুলা,পুলা তো না যেন গোবরের গুলা।

মুরাদ কয়েকদিন এইজ গ্রাজুয়েট হলো। সহজ সরলতা তার বিশেষন।
সামাদ একমাত্র সিলেটি আবাল আমি পেয়েছি এখানে। সামাদ টাকা লাগবে বলছি,না বলেনি কখনো। অনেক বিপদে ছায়ার মতো।
বন্ধুরা তো ছায়াই।




Saturday, August 6, 2016






আমি চিন্তা করি আজ থেকে দশ বছর পরের আমিকে
আমি ভাবতে থাকি আজ থেকে দশ বছর পরের অবস্থানকে
আমি চিন্তা করি আজ থেকে বিশ বছর পরের আমিকে
আমি কল্পনা করি  আজ থেকে বিশ বছর পরের অর্জনকে
আমি চিন্তা করি আজ থেকে ত্রিরিশ বছর পরের আমিকে
আমি ভিবোর থাকি আজ থেকে ত্রিরিশ বছর পরের সৃষ্টিতে
আমি উদযাপনে থাকবো আমার গড়া জীবনে ।
আমি বেঁচে থাকি আমার স্বপ্নে আর
আমি দেখি আমি এক বিশাল সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার
আমি দেখি  আমি এক বিশাল গল্প রাইটার
আমি দেখি আমি এক ক্ষুদ্রাকার
সমাজ সেবক।
আমি স্বপ্ন দেখি আমি বসবাস করবো মানুষে
আবার একদিন ডুবে যাবো মানুষে।








Friday, July 29, 2016

জগৎজুড়ে আমিকে খুঁজে যাব
জীবনভর মানুষে বসবাস করবো
মানুষের মাঝে মানুষ খুঁজবো
প্রাণের ভূবনে হেসেই যাবো।



Tuesday, July 26, 2016

বঙ্গবাণী

যে সবে বঙ্গেতে জন্মি হিংসে  বঙ্গবাণী।
সে সব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি।
দেশি ভাষা বিদ্যা যার মনে ন জুয়ায়।
নিজ দেশ তেয়াগী কেন বিদেশ ন যায়। 


Tuesday, July 19, 2016

কর্নেল হারল্যান্ড স্যান্ডার্স ও আমাদের শিক্ষা। ..

কর্নেল হারল্যান্ড স্যান্ডার্স ৫ বছর বয়সে বাবা হারান। ১৬ বছর বয়সে স্কুল ছেড়ে দেন অর্থাভাবে। ১৭ বছর বয়সের আগ পর্যন্ত চার চারটা জব তাকে ছাড়তে হয়েছে। ১৮ বছর বয়সে বিয়ে করেন। ১৮-থেকে ২২ বছর পর্যন্ত তিনি রেলরোড কন্ডাক্টর ছিলেন। ১৯ বছর বয়সে বাবা হন ,পরের বছর উনার স্ত্রী উনাকে ছেড়ে চলে যান। আর্মিতে কাজ করেন,ঐখান থেকে ও তাকে সরিয়ে দেয়া হয়। লো স্কুলে আবেদন করলে রিজেক্ট হন। ব্যর্থ হন ইন্সুরেন্স কোম্পানির সেলসম্যান হিসেবে। জীবনের শেষ দিকে এসে একটা ছোট ক্যাফে ডিস ওয়াসার ও কুক হিসাবে কাজ করেন। উনি যখন ৬৫ তখন অবসরে যান। জীবনের সর্বশেষ চেকটা ছিল মাত্র ১০৫ ডলার যা বাংলাদেশি টাকায় এখন যেটা ৮২০০ টাকা মাত্র।জীবনে কিছু করতে পারলেন বলে মরতে যাচ্ছিলেন,গাছতলায় বসে চিন্তা করতেছিলেন শেষ বারের মত। হটাৎ মাথায় আসলো একটা জিনিস উনি খুব ভালো পারেন আর সেটা how to cook ...
কিছু টাকা ধার করে কয়েকটা চিকেন কিনলেন,ফ্রাইড করলেন।  এক দরজা থেকে অন্য দরজায় গেলেন ফ্রায়েড চিকেন বিক্রির জন্য। আর পেছনে থাকান নি। ৮৮ বছরে তিনি বিলিওনাইরী।
তিনি আজকের KFC র ফাউন্ডার। 

Sunday, July 10, 2016

 মানুষ তত বেশি উন্নত যারা  চিন্তাধারায়  উন্নত,মানুষ তত বেশি মুক্ত যারা জ্ঞান আহরণের ক্ষেত্রে উন্মুক্ত। আর জগতের সকল উন্নত মানুষ বই পড়ে ..............

Monday, July 4, 2016

আমার ঈদের খুশি
আমার আম্মু ভাই বোনকে নিয়ে গ্রামের বাড়ি গেছেন। যে ঘরগুলোর দেয়ালে কতটা দাগ আছে তা আমার জানা ,দেয়ালের কোন জায়গায় একটু রং ছুটে গেছে সেটা ও আমার জানা আর  এরা ওই ঘরগুলোতে কয়েকদিন থাকবে। জানালার পাশের নারিকেল গাছের বাতাসে এরা কয়েকদিন কাটাবে ,লক্ষ জনমের সেই চিরচেনা পথটি (কালভাট থেকে ঘর পর্যন্ত )পাড়ি দিয়ে এরা বাড়িতে ডুকবে। আমার প্রাণের প্রিয় ভাই আমার সেই সাঁতার শেখার পুকুরে স্নান করবে,আব্বুর আঙুলে ধরে যাওয়া সেই মসজিদে নামাজ পড়বে ,বাড়ির হাস্যজ্বল প্রাণের মানুষগুলো আমার কথা এদেরকে জিজ্ঞেস করবে। প্রাণের হাওর হাকালুকি চেয়ে থাকবে তার আপন সন্তানদের দিকে,জগতের শ্রেষ্ট সেই গ্রামের মানুষের সাথে এদের দেখা হবে।
অন্যদের খুশি করার মাঝে জীবনের পরম সুখ। জীবন,ঘর,সংসার,সম্পর্ক -ভরে উঠুক আনন্দ-উচ্ছাসে । 

Saturday, July 2, 2016

যে একজন নিষ্পাপ মানুষকে খুন করলো,সে যেন সমগ্র মানব জাতিকে খুন করলো। 
পবিত্র কোরআন।

ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিচ্ছিন্ন ঘটনা থেকে শুরু করে বড় বড় মহাপরিকল্পিত ঘটনা যে আমাদের জাতীয় অনঐক্যের কারণে হচ্ছে তা পরিষ্কার। সবার আগে দেশ......

Tuesday, June 21, 2016

আপনারা যারা এমন কিছু সাবজেক্ট -এ পড়ছেন বা শেষ করেছেন  যা দিয়ে নির্দিষ্ট কিছু জব করা যাবে অথবা নির্দিষ্ট পরিমান টাকা পাওয়া যাবে সেক্ষেত্রে আপনারা টেকনিক্যাল কিছু শিখে রাখতে পারেন এই যেমন কোডিং করা,হার্ডওয়ার ফিক্সিং,ইলেক্ট্রিক্যাল কাজ অথবা প্লাম্বিং।এই গুলা শিখার জন্য আপনাদের সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্ড থাকা লাগবে না। আমরাই আমাদেরকে সীমাবদ্ধ করে রাখি।

Friday, June 3, 2016

আয়ের পথ সাধারনত তিনটি। 
জব থেকে যে টাকা আসে তা হলো Earned Income  .....
ব্যাঙ্ক এ নির্দিষ্ট পরিমান টাকা রাখলে যে মুনাফা আসে তা Portfolio Income .....
এমন কিছু করছেন যা থেকে প্রত্যাহিক টাকা আসে এই যেমন একটা App create করছেন অথবা বই লিখছেন সেটা থেকে যে টাকা আসে তা Passive Income .....

Sunday, May 29, 2016

গ্রামের ছেলে ক্রিকেট বিশ্ব জয় করলো। একজন মুস্তাফিজ IPL জুড়ে ছিল আলোচনার শীর্ষে  আর পরিচয় করে দিল বাংলাদেশকে বিশ্ব উটানে নতুন করে । এরকম মুস্তাফিজরা কাদামাটি থেকে আসুক আর বাংলাদেশকে নিয়ে যাক নতুন নতুন উচ্চতায়। 

Friday, May 20, 2016

 আদর্শ অনাদর্শ বাপ্যারটা আদি।অনাদর্শ বাবাকে মেনে নেয়া যায়।তবে অনাদর্শ শিক্ষক বর্জনীয়। শিক্ষকের কথাই শিক্ষা।

Monday, May 16, 2016

BCS পরীক্ষার মত পরীক্ষা যে দেশগুলোতে আছে সে দেশ গুলো সৃজনশীলতায় পেছনেই  আছে বলা যায় .....

Saturday, May 14, 2016

বাংলাদেশে ছেলেমেয়েরা পড়াশুনা করে একজন আরেকজনকে টপকানোর জন্য।এই সব করতে করতে এরা/আমরা ভূলে যাই অনেক কিছুই।এই যেমন প্রকৃত জ্ঞান কিসে নিহিত আর কিসে বর্জিত। এখনো আপসোস হয় যে দু-দুটা বছর এড টেস্টের জন্য জলে ফেললাম। আমরা হারাই সোনালি শৈশব অনিয়মতান্ত্রিক পড়াশুনার চাপে।ভাগ্গিস নজরুল,সুকান্ত আর জগদীশ্ব রা এই যুগে আসেননি।আসলে হয়তো এরা ইতিহাস হতে পারতো না।শৈশবরা হারিয়ে না যাক। 
বি:দ্র : ছোট ভাইয়ের অমানষিক কষ্ট দেখে লিখা। বুয়েট তার স্বপ্ন। দোয়া করবেন। 

Wednesday, May 11, 2016

ভালো কোডার,ডাক্তার ,শিক্ষক যেমন নির্ভর করে চর্চার উপর। ভালো মানুষ হওয়া ও একটা চর্চার ব্যাপার এই যেমন নম্রতা,শালীনতা ,মিথ্যার পরিহার চর্চা করা।
বি:দ্র : বেশি না পারলে,ডেইলি এক ঘন্টার জন্য চর্চা করেন। মনে যে শান্তি পাবেন তার জন্য আমি দায়ী নই। 

Friday, April 1, 2016

...

টপকাতে হবে ইকোনোমিতে
টপকাতে হবে হবে জ্ঞানে 
টপকাতে হবে উন্নয়নে 
হারাতে হবে খেলার মাটে 
বি:দ্র:-বিশ্বের বড় বড় কোম্পানির সিইও কিন্তু ইন্ডিয়ান যেমন গুগল ,মাইক্রোসফট। ঐদিকে ও নজর দিতে হবে আমাদেরকে।  

Sunday, March 27, 2016

মানুষ কী ? মানুষ কেমন হওয়া উচিত ?

মানুষ কী ? মানুষ কেমন হওয়া উচিত ?
প্রশ্নের উত্তরগুলো সার্বজনীন,কিন্তু এইগুলোর সীমানির্দেশ আমাদের দেশে অনেক আগে থেকে কলুষিত।আমরা বড় হওয়ার সাথে সাথে শিখি মাঝে মধ্যে দুর্নীতি করলে ব্যাপার না,বড় হইতে হইলে একটু অসৎ পথ অবলম্বন তেমন বড় বিষয় না।বই পুস্তকের পাতায় পাতায় এত এত নীতিকথা আমাদের শিখানু হয় না ,সব এখন গ্রেড নিয়ে ব্যস্ত।
বিবেক ,সততা ,আদর্শ আর মূল্যবোধ এই গুলো তো পরিবার,সমাজ আর শিক্ষার মাধ্যমে আমরা অর্জন করি।
যতাযত শিক্ষায় একটা জাতি যখন এগুবে তখন ধর্ষনের মত এত জগন্য অপরাধ সমাজ ছাড়তে বাধ্য। 

Saturday, March 19, 2016

দুই দলই হারার নিয়ম নাই ?
তবে পাকিস্তানই হারুক। 

Tuesday, February 23, 2016

Saturday, February 20, 2016

কেনা ভাষায় যখন ইংরেজীর শব্দ ছুড়ে ফেলা হয় তখন ভাষার দামটা কই গিয়ে পৌছায় ?
বাংলার মৃত্যু হোক পৃথিবী মৃত্যুর পরের দিন।
When you speak English,try to speak motherly with its accent.

Saturday, February 13, 2016

Hizbur Rahman Jibon

Here,You Will Be Informed About Language Movement Of Bangladesh.

A country is always cxiting to her children. Bangladesh is my country where I grew up and I proud of being its countryman.

As It is the month of Language Movement ,We will be discussing about language movement of Bangladesh.History of language movement is known all over the world and this is one of the reason of being great all over the earth.

Here some picture of the movement are displayed:

ln mv ln mv ln mv
Displayed By Hizbur Rahman Jibon

Designed By Hizbur Rahman Jibon

Tuesday, January 19, 2016

স্বপ্ন

কবিতা লিখবো তোমাকে নিয়ে
তোমায় আঁকবো ক্যানভাসে। 
তোমাকে সাজিয়ে নেব 
আমার রাত জাগা উপ্যনাসে,
তোমাকে রাগাবো আমার স্বপ্নে। 
আমি চেয়ে থাকবো তোমার মায়াবী মুখ পানে 
মায়াবতীকে খুব সহজে রাগিয়ে। 
ভালোবাসি আর তা দূর থেকেই 
আমি পারবো না রাত ভোর করতে
তুমি যদি যাও হারিয়ে। 


Monday, January 18, 2016

English is the most widely used language.It's unnecessary to describe its importance to you all.


Sunday, January 17, 2016

যা ভালবাসেন তা করলে,সেটা একটা পূর্ণতা পায়।প্যাশন না থাকলে একটা কাজকে কখনো স্ট্যান্ড করাতে পারবেন না। প্যাশন হচ্চে সব। আপনি চাইলেই একের অধিক মেয়েকে ভালবাসতে পারবেন না। যে হারামজাদি আপনার ঘুম নস্ট করে তাকেই আপনি ভালবাসেন। সেটাই তো ? আপনার তাকে ছাড়া ভালো লাগবে না,তাকে মনে পড়বে ঘুমের মাঝে,খাবার খেতে এমনকি ওয়াশরুমে যখন আপনি বসে থাকবেন ঢেকির উপর।টিক একইভাবে আপনার একটা প্যাশন আছে যা আপনি বের করেছেন বা এখনো বের করেন নি। না করলে,সময় নিয়ে বের করেন। প্রত্যেক মানুষের একটা  বিশেষ দিক আছে যা তার কাছে অনেক সহজ আর ওই মেয়েটার মত অনেক ভালোবাসার।
প্যাশন ছাড়া জুকারবার্গ সময় নষ্ট করার ওয়েবসাইট ফেসবুক ক্রিয়েট করত না। প্যাশন ছাড়া বিশ্ব সেরা হত না সাকিব আল হাসান। নিউ ইয়র্ক বসে গুগল করে বাংলাদেশ চিনাতে হয়না আমাদের।আমার দেশের ম্যাপ এখন সাকিব-মুস্তাফিজ -মুসফিক।অবশেষে পরিশেষে একনিমিষে বলে রাখি দক্ষতা অর্জন করেন তা না হলে ডেস্কটপ এর মত বিলীন হয়ে যাবেন। 















































































































































































































































































































































































































































































































































































































Tuesday, January 12, 2016

You Have Power

You have the power to choose the type of life you want to live.
You are not a victim of bad circumstances,bad luck, or a bad childhood.
Instead, you can take control and create whatever type of life you want.

You Have Control Over Your Behavior


You cannot control everything in life but you certainly do control your behavior.
You can control how you react to setbacks and how you choose to spend your time.
Take a look at your daily habits and how they impact your life.
Bad habits such as spending too much time watching TV, drinking too much alcohol,or spending too much money can hold you back from reaching your full potential.
Create healthy habits and accept responsibility for your behavior and you will see positive changes in your life.

You Have the Power to Choose to Work Hard


You can choose how much work you want to do and what type of you work you want.
If you choose to work hard, you will see positive results.
Even if you start in a low paying job, hard work can get you promoted or open doors to new opportunities.
You also have the power to change the type of work you do. You can open your own business,change careers whenever you want, or further your education.

Failure Does not Mean You Stop Trying

The most successful people in the world are not defined by their failures.
Instead,they are defined by their success.
They all share one thing in common though–they failed several times before they got it right. Expect failure in life.
If you do not experience any failures,it is likely you haven’t taken any risks. Learn from failure and use it to motivate you to keep going until you get it right.

You Have the Power to Choose Your Attitude.

You have the power to choose the type of attitude you want to have in life.
The way you react to problems, setbacks and angry people says a lot about you.
Choosing to have a positive,compassionate,and determined attitude can mean the difference between feeling sorry for yourself and creating the life you always dreamed of living.